শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৯:০৩ সকাল
আপডেট : ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০, ০৯:০৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এয়ার ইন্ডিয়ার বিশেষ ফ্লাইটে দেশে ফিরলেন চীনে আটক ভারতীয়রা

ইয়াসিন আরাফাত : শনিবার সকালে বিশেষভাবে প্রস্তুত এয়ার ইন্ডিয়া বোয়িং ৭৪৭ বিমানটি চীনের উহান থেকে ভারতে এসে পৌঁছায়। এসময় বিমানটিতে দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালের ৫ জন চিকিৎসক এবং এয়ার ইন্ডিয়ার একজন প্যারামেডিক সদস্য ছিলেন।  জানা যায়, ওই বিমানে মোট ৩২৪ জন ভারতীয় ছিলেন। তাদের অধিকাংশই শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সাহায্যের জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ভারত।

এদিকে ভারতের সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যেহেতু উহান শহর থেকেই দ্রুত সংক্রামিত করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছে তাই ফেরত সকল ব্যাক্তিসহ বিমানের সকলকে ভালো করে পরীক্ষা করা হবে।  তাদের সকলকে ১৪ দিনের জন্য দিল্লির মানেসরের আইসোলেশন সেন্টারে রাখা হবে। সেখানে শীক্ষার্থীদের তিনটি দলে বিভক্ত করে তাদের পরীক্ষা করে দেখা হবে। কোনও ভাবেই সংক্রণের ঝুঁকি না নেয়ার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এদিন বিমানবন্দরে সমস্ত যাত্রীকে যুগ্মভাবে পরীক্ষা করে দেখছে ভারতের এএইচও ও এএফএমএস-এর প্রতিনিধি দল।

আইসোলেশন সেন্টারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে,  প্রথম দলটিতে রাখা হবে তাদের কে যাদের মধ্যে এই ভাইরাসে আক্রান্ত বা জ্বর/সর্দি অথবা শ্বাসকষ্টের মতো লক্ষণ থাকবে তাদেরকে। তাদের সরাসরি পাঠিয়ে দেওয়া হবে বেস হসপিটাল দিল্লি ক্যান্টনমেন্টের আইসোলেশন ওয়ার্ডে।

দ্বিতীয় দলে থাকবেন সেই ব্যাক্তিরা, যাদের মধ্যে লক্ষণ দেখা না গেলেও তারা সিফুড খেয়েছেন কিংবা পশু বাজারে গিয়েছেন। অথবা গত ১৪ দিনের মধ্যে সংক্রমণের লক্ষণযুক্ত কোনও চীনা ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছেন।

তৃতীয় দলে থাকবেন অপেক্ষাকৃত নিরাপদ  সেই ব্যাক্তিরা, যাদের মধ্যে কোনও ‌লক্ষণ নেই কিংবা তারা কোনও সংক্রমণের লক্ষণযুক্ত চীনা ব্যক্তির সংস্পর্শেও আসেননি।

তিন দলের সকলেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হবে। ১৪ দিন পরে যাদের মধ্যে কোনও লক্ষণ দেখা যাবে না, তাদের বাড়ি পাঠিয়ে দেয়া হবে। কিন্তু বাড়ি চলে গেলেও তারা জেলা/রাজ্য স্বাস্থ দপ্তরেরে  নজরদারিতে থাকবেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়