লাইজুল ইসলাম: বিমানবন্দরে সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. শাহরিয়ার সাজ্জাদ জানান, ২০ জানুয়ারি পর থেকে বিমানবন্দরে চীন থেকে আসা সবাইকে শুক্রবার পর্যন্ত থার্মো স্ক্যানারে পরীক্ষা করা হয়েছে।একজনের শরীরে জ্বর ছিল দেখে কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি করোনোভাইরাসে আক্রান্ত কি না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যাবে।
শাহরীয়ার বলেন, আমাদের ২৪ ঘন্টা কার্যক্রম চলছে। রাত দিন মিলিয়ে তিনটি ফ্লাইট বাংলাদেশে আসে। এসব ফ্লাইটে যারা আসে তাদের সবাইকে স্কেনিংয়ের মধ্য দিয়েই এয়ারপোর্ট থেকে বের হতে হয়। কারো শরীরে ১০০ ডিগ্রির ওপর তাপমাত্রা থাকলে স্ক্যানীয় মেশিনে শব্দ করে ওঠে। তাই জ্বর নিয়ে বা জীবানু নিয়ে এয়ারপোর্ট পাস করা সম্ভব নয়।
এক প্রশ্নের জবাবে শাহরীয়ার সাজ্জাদ বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই ছড়িয়ে পরেছে করোনা ভাইরাস। সেসব দেশ থেকেও প্রবাসী বা ঘুড়তে যাওয়া বাংলাদেশীরা আসছেন। তাদেরকেও স্ক্যানিং মেশিনের মধ্য দিয়ে বেরিয়ে আসতে হয়। তাই শুধু চীন থেকে আসলেই থার্মোস্ক্যানারে যেতে হয় তা নয়।
ডা. শাহরীয়ার বলেন, আমাদের চিকিৎসক ও সার্বক্ষণিক এ্যাম্বুল্যান্স ব্যবস্থা আছে।