দেবদুলাল মুন্না: বেজোস ও লরেন সানচেজের মধ্যকার গোপন সম্পর্ক ফাঁসের নেপথ্যে সৌদি যুবরাজ মোহম্মদ বিন সালমানের খবরটিকে ভিত্তিহীন বলে নতুন এ তথ্য দিয়েছে মার্কিন প্রভাবশালী পত্রিকা দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস। পত্রিকাটি জানিয়েছে, কেলেঙ্কারি ফাঁস করে দেওয়া এনকোয়েরার পত্রিকাটির কাছে গোপন ছবি ও বার্তাগুলো পাঠিয়েছিলেন লরেন সানচেজেরই ভাই মাইকেল সানচেজ। জানা গেছে, লরেন সানচেজ নিজেই ওই ছবিগুলো তার ভাইকে দিয়েছিলেন। পরে এগুলো এনকোয়েরার পত্রিকার কাছে দুই লাখ ডলারে বিক্রি করেন তার ভাই।
যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম ‘দ্য ন্যাশনাল এনকোয়েরার’-এর মালিক ডেভিড প্যাকারও দাবি করেন,তাদের কাছে বহু আগে বেজোসের এসব তথ্য ছিল।
এর আগে গত বুধবারের প্রতিবেদনে গার্ডিয়ান জানায়, হোয়াটসঅ্যাপে যুবরাজ সালমান ও বোজোসের মধ্যে আগে থেকেই বার্তা আদান-প্রদান হতো। ২০১৮ সালে যুবরাজ সালমানের পাঠানো এক ভিডিও বার্তা গ্রহণের পরপরই বেজোসের মুঠোফোন হ্যাকড হয়।
তবে বেজোসের মালিকানাধীন ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই সৌদি আরবের টার্গেটে পরিণত হন বেজোস।
গতবছরের মার্চে বেজোসের ব্যক্তিগত তদন্ত কর্মকর্তা ডি বেকার ফোন হ্যাক করার জন্য সৌদি আরবকে দায়ী করে।