শিরোনাম
◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক

প্রকাশিত : ২০ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩১ সকাল
আপডেট : ২০ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাজশাহীর একটি সরকারি অফিসে চাষ হচ্ছে নিষিদ্ধ ‘পপি’

মঈন উদ্দীন, রাজশাহী প্রতিনিধি : আফিম তৈরীর কাঁচামাল ‘পপি ফুল’ চাষ নিষিদ্ধ হলেও রাজশাহীর একটি সরকারি অফিসে ব্যাপকহারে এটি চাষ হচ্ছে। মাদকদ্রব্যের গাছ হওয়ায় এ গাছের চাষ পুরোপুরি নিষিদ্ধ। কিন্তু সৌন্দর্য্য বাড়ানোর নামে রাজশাহীর বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণাগারের বাগানে পপি গাছের চাষ হচ্ছে।

তবে গবেষণাগার কর্তৃপক্ষ বলছে, পপি চাষের বিষয়টি তাদের নজরেই নেই। আর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আধিদফতর বলছে, এগুলো কোথাও চাষ বা লাগানো যাবে না। খোঁজ পেলে তারা এগুলো ধ্বংস করে দিবেন।

রাজশাহী বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণাগারে প্রধান গেট দিয়ে ঢুকেই মূল ফুলের বাগানেই রয়েছে বেশ কিছু পপি গাছ। অন্য গাছের পাশেই রয়েছে পপি গাছও। আনেকগুলো দেখে মনে হচ্ছে কৌশলে গাছের ভেতরে ঢেকে রাখা হয়েছে। তবে কোনো কোনটি আবার প্রকাশ্যই রাখা হয়েছে।

মূল বাগানের পাশেই রয়েছে আরও একটি বাগান, সেখানেও রয়েছে পপি গাছ। তবে এসব পপি গাছের শুধুমাত্র একটিতে ফুল এসেছে ,অন্যগুলো এখনো ফুল আসেনি। যে ফুলটি ফুটেছে সেটি ইন্ডিয়ান হলুদ পপি ফুল। এছাড়াও গবেষণাগারের ভেতরে আরও একাধিক বাগান রয়েছে । সেসব বাগানেও দেখা গেছে বেশ কিছু পপি গাছ। সব মিলিয়ে প্রায় আড়াই থেকে ৩শটি পপি গাছ রয়েছে এখানকার বাগানে।

রাজশাহী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক লুৎফর রহমান জানান, পপি দুই ধরণের হয়ে থাকে। একটি রস সংগ্রহ করা যায় আর একটিতে যায় না।

এ দু’ধরনের গাছের চাষই নিষিদ্ধ। সৌন্দর্য্য বর্ধন বা চাষ কোনটিই করা বৈধ নয়। রাজশাহী বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষনাগারের বিষয়ে তিনি বলেন, এর আগেও সেখানে পপির চাষ হয়েছে। ২০১৮ সালেও সেখানে অভিযান পরিচালনা করে ধ্বংস করা হয়েছিলো।সম্পাদনা: জেরিন মাশফিক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়