শিরোনাম
◈ দশম গ্রেডসহ তিন দফা দাবিতে আন্দোলনে প্রাথমিক শিক্ষকদের ওপর পুলিশের জলকামান ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ ◈ ‘নলকূপ বসাতে গেলেই বেরিয়ে আসছে গ্যাস’ ◈ রেসলার‌দের রিংয়ে বাস্তবে হামলা, নিষিদ্ধ ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ম্যাকইনটায়ার ◈ নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি ◈ নির্বাচনের বিষয়ে কথা বলতে আসিনি— রাজশাহীতে আসিফ নজরুল ◈ পাকিস্তান-বাংলাদেশের বাণিজ্যে নতুন অধ্যায়: করাচি-চট্টগ্রাম শিপিং সেবা চালু ◈ ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যা: অভিযোগপত্রে যা বলেছে ডিবি ◈ শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিষয়ে এখন সবার একটি স্পষ্ট অবস্থান নেওয়া জরুরি : প্রেস সচিব  ◈ সাফারি পার্ক থেকে রিংটেইলড লেমুর চুরি, সীমান্ত হয়ে বিদেশে পাচার: বন্যপ্রাণী পাচার চক্রে সক্রিয় আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট ◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’

প্রকাশিত : ২০ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩১ সকাল
আপডেট : ২০ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাজশাহীর একটি সরকারি অফিসে চাষ হচ্ছে নিষিদ্ধ ‘পপি’

মঈন উদ্দীন, রাজশাহী প্রতিনিধি : আফিম তৈরীর কাঁচামাল ‘পপি ফুল’ চাষ নিষিদ্ধ হলেও রাজশাহীর একটি সরকারি অফিসে ব্যাপকহারে এটি চাষ হচ্ছে। মাদকদ্রব্যের গাছ হওয়ায় এ গাছের চাষ পুরোপুরি নিষিদ্ধ। কিন্তু সৌন্দর্য্য বাড়ানোর নামে রাজশাহীর বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণাগারের বাগানে পপি গাছের চাষ হচ্ছে।

তবে গবেষণাগার কর্তৃপক্ষ বলছে, পপি চাষের বিষয়টি তাদের নজরেই নেই। আর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আধিদফতর বলছে, এগুলো কোথাও চাষ বা লাগানো যাবে না। খোঁজ পেলে তারা এগুলো ধ্বংস করে দিবেন।

রাজশাহী বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণাগারে প্রধান গেট দিয়ে ঢুকেই মূল ফুলের বাগানেই রয়েছে বেশ কিছু পপি গাছ। অন্য গাছের পাশেই রয়েছে পপি গাছও। আনেকগুলো দেখে মনে হচ্ছে কৌশলে গাছের ভেতরে ঢেকে রাখা হয়েছে। তবে কোনো কোনটি আবার প্রকাশ্যই রাখা হয়েছে।

মূল বাগানের পাশেই রয়েছে আরও একটি বাগান, সেখানেও রয়েছে পপি গাছ। তবে এসব পপি গাছের শুধুমাত্র একটিতে ফুল এসেছে ,অন্যগুলো এখনো ফুল আসেনি। যে ফুলটি ফুটেছে সেটি ইন্ডিয়ান হলুদ পপি ফুল। এছাড়াও গবেষণাগারের ভেতরে আরও একাধিক বাগান রয়েছে । সেসব বাগানেও দেখা গেছে বেশ কিছু পপি গাছ। সব মিলিয়ে প্রায় আড়াই থেকে ৩শটি পপি গাছ রয়েছে এখানকার বাগানে।

রাজশাহী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক লুৎফর রহমান জানান, পপি দুই ধরণের হয়ে থাকে। একটি রস সংগ্রহ করা যায় আর একটিতে যায় না।

এ দু’ধরনের গাছের চাষই নিষিদ্ধ। সৌন্দর্য্য বর্ধন বা চাষ কোনটিই করা বৈধ নয়। রাজশাহী বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষনাগারের বিষয়ে তিনি বলেন, এর আগেও সেখানে পপির চাষ হয়েছে। ২০১৮ সালেও সেখানে অভিযান পরিচালনা করে ধ্বংস করা হয়েছিলো।সম্পাদনা: জেরিন মাশফিক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়