শিরোনাম
◈ আদমদীঘিতে ভাঙা রেললাইনে কম্বল গুঁজে ১৮ ঘন্টা ট্রেন চলাচল ◈ জুলাই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হলে সব ধর্মের মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ ব্যক্তি বিবেচনায় এলএনজি কেনা হচ্ছে না, পিটার হাসের কোম্পানি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা ◈ বিসিএস পরীক্ষা: কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত ◈ চশমা ছাড়াই স্পষ্ট দেখা সম্ভব, কার্যকর আই ড্রপ উদ্ভাবন ◈ যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন বেতন কাঠামোতে  ◈ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে ইসরা‌য়েল‌কে বহিষ্কারের দাবি জানা‌লেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী ◈ কূটনৈতিক সংকট ছাপিয়ে বাণিজ্যে ভারত–বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে ◈ বিএনপিকে চাপে রাখতে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলন ◈ এই সরকারও পুরোনো পথে, প্রশাসনে পদ ছাড়াই পদোন্নতি

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৪৫ সকাল
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৪৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইভিএম ব্যবহারে বিশ্বাস না থাকলে অনাস্থা সৃষ্টি হবে, বললেন জুনায়েদ সাকি

সানজীদা আক্তার : গণসংহতির প্রধান সমন্বয়কারি জুনায়েদ সাকি বলেছেন, প্রচার সুষ্ঠু হলেই যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে তার কোনো গ্যারান্টি নেই। এর কোনো লক্ষণ দেখতে পারছি না। শনিবার রাতে চ্যানেল টুয়েন্টি ফোরে ‘মুক্তবাক’ অনুষ্ঠানে জুনায়েদ সাকি এ অভিমত দিয়ে বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে সিটি নির্বাচন, জেলা নির্বাচন, ইউনিয়ন পরিষদ, পৌর সহ সবধরনের নির্বাচনে এক ধরনের অনাস্থা তৈরি হয়েছে। আর জাতীয় নির্বাচনের তো অদৃষ্টপূর্ণ দৃষ্টান্ত তৈরি হয়েই আছে।

তিনি বলেন, ইভিএম প্রযুক্তি যারা ব্যবহার করেন তাদের প্রতি ভোটারদের আস্থা তৈরি না হলে নতুন করে অনাস্থা সৃষ্টি হবে কারণ ইভিএম নিয়ে বিতর্ক আছে দেশে-বিদেশে। অন্যদেশেও ইভিএম ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক থাকায় তা বাদ দেয়া হয়েছে। ইভিএম একটা পরিত্যক্ত প্রযুক্তি বেশির ভাগ দেশেই। কারণ এ যন্ত্র ভোটকেন্দ্রে বসে শুধু নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা না, দূরনিয়ন্ত্রিতভাবেও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এখন তো আলোচনা হচ্ছে যে বুথ দখল করলেই জাল ভোট দেওয়া সম্ভব। আমরা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছিনা কারণ নির্বাচনে আমাদের আস্থা নেই।

জুনায়েদ বলেন, ২০১৫ সালে নির্বাচন নিয়ে প্রথম থেকেই মানুষের মধ্যে একটা আগ্রহ ছিলো, উৎসাহ ছিল এবং প্রার্থীরা প্রচার প্রচারণা করেছেন। আমরা যেটা দেখেছি যে নির্বাচনের দিন প্রথম সকাল বেলায় পোলিং এজেন্টরা ঢুকতে পারছে না যারা ঢুকছেন তাদের সকাল ১১টার পর বের করে দেয়া হচ্ছে। তারপর আবার সিল মারার উৎসব। অনেকটা ব্যালেন্স করেই সিল মারা হচ্ছে। ভোট প্রতিদ্ব›িদ্বতা আছে সেটা তো দেখাতে হবে। তারপরও ভোট গণনা আছে। ভোট গণনার মধ্যে একটা পক্ষপাতিত্ব আছে।সম্পদনায় : রাশিদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়