শিরোনাম
◈ ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে একটি যৌক্তিক জায়গায় পৌঁছাতে চায় কমিশন :  অধ্যাপক আলী রীয়াজ  ◈ বাংলাদেশিদের ভিসা জটিলতা বাড়ছে: শিক্ষার্থী, চিকিৎসক ও ভ্রমণকারীদের ভোগান্তি চরমে! ◈ পাকিস্তানি অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে ভয়ঙ্কর সব তথ্য ◈ অর্থের বিনিময়ে ৬ বছরের শিশুকে বিয়ে: তালেবান প্রশাসনের হস্তক্ষেপে আপাতত রক্ষা! ◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩

প্রকাশিত : ১৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৪৫ সকাল
আপডেট : ১৯ জানুয়ারী, ২০২০, ০৭:৪৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইভিএম ব্যবহারে বিশ্বাস না থাকলে অনাস্থা সৃষ্টি হবে, বললেন জুনায়েদ সাকি

সানজীদা আক্তার : গণসংহতির প্রধান সমন্বয়কারি জুনায়েদ সাকি বলেছেন, প্রচার সুষ্ঠু হলেই যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে তার কোনো গ্যারান্টি নেই। এর কোনো লক্ষণ দেখতে পারছি না। শনিবার রাতে চ্যানেল টুয়েন্টি ফোরে ‘মুক্তবাক’ অনুষ্ঠানে জুনায়েদ সাকি এ অভিমত দিয়ে বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে সিটি নির্বাচন, জেলা নির্বাচন, ইউনিয়ন পরিষদ, পৌর সহ সবধরনের নির্বাচনে এক ধরনের অনাস্থা তৈরি হয়েছে। আর জাতীয় নির্বাচনের তো অদৃষ্টপূর্ণ দৃষ্টান্ত তৈরি হয়েই আছে।

তিনি বলেন, ইভিএম প্রযুক্তি যারা ব্যবহার করেন তাদের প্রতি ভোটারদের আস্থা তৈরি না হলে নতুন করে অনাস্থা সৃষ্টি হবে কারণ ইভিএম নিয়ে বিতর্ক আছে দেশে-বিদেশে। অন্যদেশেও ইভিএম ব্যবহার নিয়ে বিতর্ক থাকায় তা বাদ দেয়া হয়েছে। ইভিএম একটা পরিত্যক্ত প্রযুক্তি বেশির ভাগ দেশেই। কারণ এ যন্ত্র ভোটকেন্দ্রে বসে শুধু নিয়ন্ত্রণ করা যায় তা না, দূরনিয়ন্ত্রিতভাবেও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এখন তো আলোচনা হচ্ছে যে বুথ দখল করলেই জাল ভোট দেওয়া সম্ভব। আমরা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছিনা কারণ নির্বাচনে আমাদের আস্থা নেই।

জুনায়েদ বলেন, ২০১৫ সালে নির্বাচন নিয়ে প্রথম থেকেই মানুষের মধ্যে একটা আগ্রহ ছিলো, উৎসাহ ছিল এবং প্রার্থীরা প্রচার প্রচারণা করেছেন। আমরা যেটা দেখেছি যে নির্বাচনের দিন প্রথম সকাল বেলায় পোলিং এজেন্টরা ঢুকতে পারছে না যারা ঢুকছেন তাদের সকাল ১১টার পর বের করে দেয়া হচ্ছে। তারপর আবার সিল মারার উৎসব। অনেকটা ব্যালেন্স করেই সিল মারা হচ্ছে। ভোট প্রতিদ্ব›িদ্বতা আছে সেটা তো দেখাতে হবে। তারপরও ভোট গণনা আছে। ভোট গণনার মধ্যে একটা পক্ষপাতিত্ব আছে।সম্পদনায় : রাশিদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়