এল আর বাদল : আগামীকাল মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হবে টুর্নামেন্টের। আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক প্রধান অতিথি হিসেবে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করবেন।
এটি হচ্ছে টুর্নামেন্টের ৬ষ্ঠ আসর। এর আগে কোনোবারই গোল্ডকাপ ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি বাংলাদেশ। মাত্র একবার ২০১৫ সালের আসরের ফাইনালে মালয়েশিয়ার কাছে হেরে রানার্সআপ হয়েছিলো। বাংলাদেশের মাঠে হওয়া আসরগুলোতে কেনো জানি নিজেদের ভালোভাবে মেলে ধরতে পারে না লাল-সবুজের খেলোয়াড়রা।
ছয়টি দলের অংশগ্রহণে এই প্রতিযোগিতায় ‘এ’ গ্রুপে ফিলিস্তি ছাড়াও বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। বি’ গ্রুপে খেলবে আফ্রিকার বুরুন্ডি, সেসেলস ও মরিশাস। দুই গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুটি করে দল সেমিফাইনালে যাবে। আগামী ২৫ জানুয়ারি টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে।
পুরো নব্বই মিনিট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে শেষ মুহূর্তে গোল হজম। বাংলাদেশ ফুটবল দলের যেন নিয়মিত আক্ষেপের চিত্র এটি। বিশ্বকাপ বাছাই পর্বে ভারত, ওমান কিংবা কাতার। সবার বিপক্ষেই প্রায় শেষ দিকে গোল হজমের দৃশ্যটা হতাশ করেছে দর্শক থেকে শুরু করে খোদ খেলোয়াড়দের।
এবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টে সেই ভুল আর করতে চান না গোল রক্ষকরা। অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া বলেছেন, আজ পিলিস্তিনের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিশোধ নেয়ার দিন। তিনি বলেন, গত আসরে আমরা তাদের কাছে হেরে ফাইনালে উঠতে পারিনি। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও
আপনার মতামত লিখুন :