শিরোনাম
◈ হলমার্ক কেলেঙ্কারির রায় ঘোষণার সময় পালিয়ে গেলেন জামাল উদ্দিন সরকার ◈ ২৯ কৃষি পণ্যের মূল্য নির্ধারণ বাস্তব বিবর্জিত: দোকান মালিক সমিতি ◈ তিন মাসের মধ্যে সালাম মুর্শেদিকে বাড়ি ছাড়তে হবে: হাইকোর্ট  ◈ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে জনগণকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: বিএনপি ◈ সরকারের ফাঁদে পা দেইনি, দল ছাড়িনি, ভোটেও যাইনি: মেজর হাফিজ ◈ আমার একটাই চাওয়া স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ জিম্মি জাহাজ উদ্ধারে অভিযান নয়, আলোচনা চায় মালিকপক্ষ ◈ বিএনপিকে আমরা কেন ভাঙতে যাবো, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের  ◈ হলমার্ক মামলায় তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন ◈ ভোরে গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলা, নিহত ২০

প্রকাশিত : ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৫৪ দুপুর
আপডেট : ১০ ডিসেম্বর, ২০১৯, ১২:৫৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাকিস্তানে এইডস সংকট, আক্রান্ত ১ লাখ ৬৫ হাজার

রাশিদ রিয়াজ : পাকিস্তানে এইডস রোগির সংখ্যা লক্ষাধিক হলেও ২০ হাজার ৯৯৪ জন চিকিৎসা পাচ্ছেন। এইডস রোগীর মধ্যে ৪৮ হাজার হচ্ছে নারী। নথিবদ্ধ রয়েছেন ৩৬ হাজার ৯০২ জন। পাকিস্তানের ন্যাশনাল এইডস কন্ট্রোল প্রোগ্রাম বা এনএসিপি এ তথ্য দিয়ে বলছে নতুন করে আরো ৯ হাজার ৫৬৫ জন এইডসে আক্রান্ত হয়েছে। পাকিস্তানে তালিকাভুক্ত এইডস রোগির মধ্যে ১৮ হাজার ২২০ জন পুরুষ, ৪ হাজার ১৭০ জন নারী ও ৫৪৬ জন ছেলে শিশু ও ৪২৬ জন মেয়ে শিশু। পাকিস্তানের লারকানায় রাতো ডেরোতেই ৮৯৫ জন এইডস রোগির মধ্যে ৭৫৪ জনই শিশু। ডন

লারকানায় গত এপ্রিল থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ৩৭ হাজার ৫৫৮ জনের রক্ত পরীক্ষার পর ১ হাজার ১৯৫ জনের রক্তে এইডস জীবাণু রয়েছে বলে সন্দেহ হওয়ার পর এদের মধ্যে ৮৯৫ জনের এইডস রয়েছে বলে পরীক্ষায় নিশ্চিত প্রমান মেলে। গত বছর পাকিস্তানে ২৩ হাজার ৭৫৭ জন এইডস আক্রান্ত হলেও চিকিৎসা দেয়া সম্ভব হয়েছে ১৫ হাজার ৮২১ জনকে। গত দুই দশক ধরে পাকিস্তানে এইডস রোগির সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও এর বিরুদ্ধে কোনো কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তোলা সম্ভব হচ্ছে না। অথচ ২০০০ সালে পাকিস্তানে এইডস রোগির সংখ্যা ছিল ৫শ। ওই বছর শ’খানেক এইডস রোগি মারা যায়। গত বছর এ রোগে মারা যায় ৬ হাজার ৪শ জন। ২০০ সালে পাকিস্তানে এইডস রোগি তালিকাভুক্ত করা হয়েছিল ২শ এবং গত বছর এ সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২২ হাজারে। এইডস রোগিদের ১৪ ভাগ বিষয়টি নিয়ে সজাগ থাকলেও ১০ শতাংশ রোগি নিজে নিজেই রোগটির চিকিৎসা বেছে নেন। এইডস রোগীদের মধ্যে ২১ শতাংশ মাদকাসক্ত, ৩.৭ শতাংশ সমকামি, সাড়ে ৫ শতাংশ হিজড়া সম্প্রদায় ও ৩.৮ শতাংশ যৌনকর্মী। তবে পাকিস্তানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মনে করে প্রকৃত সংখ্যার চেয়ে আদতে এইডস রোগির সংখ্যা কম। ডন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়