শিরোনাম
◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা ◈ চী‌নে জু‌নিয়র হ‌কি‌তে একদিনে বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী দ‌লের জয়

প্রকাশিত : ১১ অক্টোবর, ২০১৯, ০২:২৫ রাত
আপডেট : ১১ অক্টোবর, ২০১৯, ০২:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রবীর মিত্রের দরজায় লেখা লা-ইলাহা-ইল্লাহ

বিনোদন ডেস্ক : প্রবীর মিত্রের ঘরে ঢুকতেই দরজায় দেখা গেলো লা-ইলাহা-ইল্লাহ লেখা। দেশের বর্ষীয়ান এই চলচ্চিত্র অভিনেতা সেই ৬০’র দশক থেকে অভিনয় করছেন। তবে এখন অনেকদিন ধরেই অসুস্থ। ঘরে চার দেয়ালের মাঝেই টিভি দেখে বই পড়ে দিন কাটে। দেশের বর্ষীয়ান চলচ্চিত্র অভিনেতা প্রবীর মিত্র।  সেই ৬০’র দশক থেকে অভিনয় করছেন।  তবে এখন অনেকদিন ধরেই অসুস্থ।  ঘরে চার দেয়ালের মাঝেই টিভি দেখে বই পড়ে দিন কাটে।

জীবনের খাতার হিসেব নিকেশ করে তিনি মনে করেন তার চাওয়া পাওয়া কম ছিল, অল্পতেই সন্তুষ্ট থাকতেন, তাই সুখী হতে পেরেছেন। চার সন্তানের জনক প্রবীব মিত্র জানান, আমার প্রতিটি ছেলে মেয়েই মাস্টার্স পাস করেছে। সবাই ভালোভাবে জীবনযাপন করছে এর জন্য আমি গর্ববোধ করি।

তবে ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া ও তাদের মানুষ হবার পেছনে শতভাগ কৃতিত্ব তিনি তার স্ত্রী অজন্তা মিত্রকেই দিতে চান।  কারণ শুটিং এর ব্যস্ততার জন্য কোনোদিনই ছেলেমেয়ের লেখাপড়ার প্রতি নজর দেবার সময় তার হয়নি।  কিন্তু অজন্তা মিত্রের কথা হলো সবাইকে মাস্টার্স শেষ করতে হবে। আর তিনি তাই করেছেন।

প্রবীর মিত্র জানান, প্রেম করে তিনি পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে করেছেন।  অজন্তা মিত্র মুসলিম হওয়ায় তিনি তার ছেলে মেয়েদেরও মুসলিম রীতিতেই মানুষ করেছেন।  এই বিষয়ে আমারও কোনো আপত্তি ছিল না।

স্ত্রী অজন্তা মিত্র ও ছেলে আকাশের মৃত্যু তাকে প্রায়ই কষ্ট দেয়।  যখন বাড়িতে একা থাকেন তাদের কথা বেশ মনে পড়ে।  বিশেষ করে আকাশের কথা বলে তিনি আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন।তিনি বলেন, আকাশ লেখাপড়ায়, দেখতে ও কথায় ছিল খুবই ভালো।কিন্তু হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।আমি তার জন্য সব সময় দোয়া করি ও যেনো ভালো থাকে।

তিনি বলেন, এখন তিনি সেগুনবাগিচায় বড় ছেলের সঙ্গেই থাকেন। এক সময় যে পৈত্রিক বাড়ি ছিল সে কথা ভুলতে পারেন না।পূর্বপুরুষ জমিদার হওয়ায় অনেক বড় বাড়িতেই তার ছোটবেলা কেটেছে।কিন্তু এখন এই ছোট্ট ফ্ল্যাটে নিজেকেও ছোট মনে হয় তার। তবে বাস্তবতা মেনে নিতে হবে তাই মনে কষ্ট হলেও ভালই আছেন বলে জানান এই গুণী শিল্পী।

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়