শিরোনাম
◈ ইরানের নতুন ড্রোন 'আরশ-২' ইসরাইল-আমেরিকার যেকোনো ঘাঁটি ধ্বংসের সক্ষমতা! ◈ ‌দে‌শের রাজনী‌তি চল‌ছে কোন প‌থে,  নিরপেক্ষতার প্রশ্নে বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি কি সরকারের মুখােমুখি? ◈ ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের বিরুদ্ধে মামলা, হতে পারে জেল ◈ ব্রা‌জিল নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিশিয়ার বিরু‌দ্ধে প্রীতি ম্যাচ খেলবে ◈ আগামী বছরের টি-‌টো‌য়ে‌ন্টি বিশ্বকাপের ২০ দল চূড়ান্ত, শেষ জায়গা দখল করলো কারা?  ◈ বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি একাই ছাড়িয়ে চলেছে ভারত, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া ও মরক্কোর মোট রপ্তানি ◈ ইসি’র পরিকল্পনা: বড় জেলায় একাধিক রিটার্নিং কর্মকর্তা, দায়িত্ব জেলা প্রশাসকের হাতে ◈ জুলাই সনদ বাংলাদেশের জন্য একটা বিরাট মাইলফলক: খালেদা জিয়া ◈ বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক ◈ রাকসুর ৮ কেন্দ্রের ফল: ভিপি পদে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে শিবিরের জাহিদ

প্রকাশিত : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল
আপডেট : ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সিনেমা জগতে জীবনের ৪৩ বছর পার করেছেন অঞ্জনা

আবু সুফিয়ান রতন : চলচ্চিত্রের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী অঞ্জনা তার অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন ১৯৭৬ সালে। বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘সেতু’ চলচ্চিত্র দিয়ে তিনি কাজ শুরু করলেও তার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিটি ছিলো ‘দস্যু বনহুর’। শামসুদ্দিন টগর পরিচালিত এ ছবিটি ১৯৭৬ সালের ১২ই সেপ্টেম্বর মুক্তি পায়।

এই সিনেমায় অঞ্জনার নায়ক ছিলেন সোহেল রানা। এরপর প্রায় তিন শত এর অধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। সিনেমা জগতে জীবনের ৪৩ বছর পার করেছেন। এখনও এফডিসিতে সিনেমার কোন অনুষ্ঠান হলেই ছুটে আসেন অঞ্জনা।

ক্যারিয়ারের চার দশক পার করায় অঞ্জনাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন অনেকেই। এরই মধ্যে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকেও শুভেচ্ছা জানানো হয়েছেন তাকে। শিল্পী সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগর ও সাধারণ সম্পাদক যায়েদ খান অঞ্জনার বাসায় গিয়ে তার হাতে ফুল ও সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দিয়েছেন।

জায়েদ খান বলেন, ‘এখনো সিনেমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসেন অঞ্জনা আপা। বাংলা সিনেমায় অনেক অবদান রেখেছেন তিনি। আমরা শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে তার বাসায় গিয়েছিলাম। চলচ্চিত্রে ৪০ বছর পার করায় সমিতির পক্ষ থেকে শুভেচছা প্রদান করছি তাকে।’

নায়িকা অঞ্জনা নৃত্যশিল্পী হিসেবেও পেয়েছেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। তার প্রথম সিনেমা ‘দস্যু বনহুর’ সুপারহিট হয়েছিলো সেই সময়। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তিন শতাধিক ছায়াছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, আন্তর্জাতিক পুরস্কার, একাধিকবার জাতীয় স্বর্ণপদক, বাচসাস পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার।

তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য কিছু সিনেমা হলো মাটির মায়া (খান আতাউর রহমান), অশিক্ষিত (আজিজুর রহমান), চোখের মণি ও সুখের সংসার (নারায়ণ ঘোষ মিতা), জিঞ্জির, অংশীদার ও আনারকলি (দিলীপ বিশ্বাস), বিচারপতি (গাজী মাজহারুল আনোয়ার), আলাদীন আলীবাবা সিন্দাবাদ (শফি বিক্রমপুরী), অভিযান (নায়করাজ রাজ্জাক), মহান ও রাজার রাজা (আলমগীর কুমকুম), বিস্ফোরণ (এফ আই মানিক), ফুলেশ্বরী (আজিজুর রহমান), রাম রহিম জন (সত্য সাহা), নাগিনা (মতিউর রহমান বাদল), পরীণিতা (আলমগীর কবির) প্রভৃতি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়