শিরোনাম
◈ মার্কিন পাল্টা শুল্কে চীনের হারানো বাজার দখলে নতুন উত্থানে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত ◈ জুলাই সনদ’কে সর্বোচ্চ আইনি মর্যাদা দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি চাইছে ঐকমত্য কমিশন ◈ দোয়ারাবাজারে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে নিহত ২ ◈ কেন সামরিক ঘাঁটিতে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প ও পুতিন ◈ মালয়েশিয়ার বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো ৯৮ বাংলাদেশিকে ◈ ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি, পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে বললেন ট্রাম্প ◈ ছেলেদের স‌ঙ্গে খে‌লে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নেবে নারীরা ◈ রোজগারের স্বপ্নে সৌদি আরব গিয়ে ‘না খেয়ে’ হাসপাতালের গেটে প্রাণ হারালেন সাফিউল ◈ ধসে পড়লো মুঘল সম্রাট হুমায়ুনের সমাধিস্থলের ভেতরের ভবন, নিহত ৫ ◈ কেউ যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে না পারে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ২২ আগস্ট, ২০১৯, ০২:৩৮ রাত
আপডেট : ২২ আগস্ট, ২০১৯, ০২:৩৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিশ্বব্যাপী বাঘ হত্যা ও পাচার বাড়ছে

খালিদ আহমেদ : নতুন এক জরিপে দেখা গেছে, একবিংশ শতাব্দীতে ২ হাজার ৩০০টির বেশি বাঘ হত্যা কিংবা পাচার করা হয়েছে। ২০০০ সাল থেকে ২০১৯—এই ১৯ বছরে বিপুলসংখ্যক বাঘকে হত্যা কিংবা অবৈধভাবে পাচার করা হয়েছে। ‘ট্রাফিক’ নামের একটি সংস্থার জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে। মঙ্গলবার জরিপের ফলাফল প্রকাশ করে সংস্থাটি। এএফপি

ট্রাফিকের দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পরিচালনা বিভাগের প্রধান কনিতা কৃষ্ণস্বামী বলেন, বাঘের সংখ্যা এভাবে কমে যাওয়া ভীষণ উদ্বেগজনক। তিনি বলেছেন, ‘বাঘকে রক্ষা করার এই লড়াইয়ে আমরা হেরে যাচ্ছি। কথা বলার সময় শেষ হয়েছে, এখন কাজ করে দেখানোর পালা। বাঘের সংখ্যা যেন আর না কমে, সে জন্য কথাকে কাজে পরিণত করতে হবে।’

জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯০০ সালে বিশ্বজুড়ে বাঘের সংখ্যা ছিল এক লাখের বেশি। কিন্তু ২০১০ সালে এ সংখ্যা কমতে কমতে এসে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২০০–তে। এরপর আবার বাঘের সংখ্যা কিছুটা বাড়লেও হত্যা ও পাচারের হার বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৩ হাজার ৯০০ বাঘ আছে বলে ট্রাফিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

ট্রাফিকের জরিপে উঠে এসেছে, গত ১৯ বছরে বিশ্বের ৩২টি দেশ থেকে পাচার করা দুই হাজারের মতো বাঘ জব্দ করা হয়েছে। মূলত বাণিজ্যের উদ্দেশ্যেই বাঘ পাচার করা হয়। পাচারকারীদের কাছে বাঘের শরীরের সবচেয়ে লাভজনক অংশ হিসেবে বিবেচিত হয় চামড়া। ট্রাফিকের তথ্য অনুযায়ী, প্রতিবছর গড়ে ৫৮টি বাঘের পুরো শরীরের চামড়া জব্দ করা হয়ে থাকে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অবৈধভাবে বাঘ পাচারের পেছনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাঘ প্রজনন কেন্দ্রগুলোর বিশেষ ভূমিকা আছে। প্রজনন কেন্দ্রগুলো বাঘ সংরক্ষণে তেমন উদ্যোগী হচ্ছে না বলে এই প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়