শিরোনাম
◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা দ্রুত আরোপ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত ◈ বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ ও মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: ম্যাথিউ মিলার ◈ ঈদের পর কমপক্ষে ২৩ ডিসি’র রদবদল হতে পারে ◈ ৫ থেকে ১৪ এপ্রিলের মধ্যে কর্মদিবস একদিন

প্রকাশিত : ১৯ জুন, ২০১৯, ০৩:৪২ রাত
আপডেট : ১৯ জুন, ২০১৯, ০৩:৪২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

যুদ্ধকালীন সাংবাদিকদের পর সবচেয়ে বেশি হত্যা ও হয়রানির শিকার পরিবেশ সাংবাদিকদরা

লিহান লিমা: এক গবেষণায় উঠে এসেছে, যুদ্ধকালীন সাংবাদিকদের পর হত্যা ও হয়রানির সবচেয়ে বেশি সম্মুখীন হন পরিবেশ বিষয়ক সাংবাদিকরা। যুদ্ধকালীন সাংবাদিকতার পর সাংবাদিকতার সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ খাতের মধ্যে এটি একটি। দ্য গার্ডিয়ান
‘কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্ট’ (সিপিজে) এর গবেষণায় বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পরিবেশের ক্ষতি নিয়ে তদন্ত প্রতিবেদন করতে গিয়ে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন ১৩জন সাংবাদিক। এছাড়াও অনেকে সহিংসতা, হয়রানি, হুমকি ও মামলা-হামলার শিকার হয়েছেন।

পৃথিবীতে বিদ্যমান প্রাকৃতিক সম্পর্ক নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করতে গিয়ে কর্পোরেট ও রাজনৈতিক স্বার্থের শিকার হচ্ছেন তারা। এই সাংবাদিকদের প্রতিবেদনে মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে তৈজসপত্রাদি, সবধরণের পণ্যের পরিবেশগত প্রভাব তুলে ধরা হয়। যেখানে ক্রেতারা ইতোপূর্বে এগুলো কেনার আগে এর পরিবেশগত ক্ষতি সম্পর্কে সর্ম্পূণ অজ্ঞাত ছিলেন।
সিপিজে’র নির্বাহী পরিচালক জোয়ল সিমোন বলেন, ‘পৃথিবীর অন্যতম সম্পদের ক্ষতি ও বিপর্যয় সম্পর্কে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ, প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে সফর ও শক্তিশালী স্বার্থের সঙ্গে মোকাবেলা সাংবাদিকতার এই খাতটিকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তুলেছে।’

প্রত্যন্ত অঞ্চলে পরিবেশের ক্ষতি নিয়ে প্রতিবেদনে সহায়তা দেয়া সংস্থা ‘গ্রিন ব্লাড’ কয়লা শিল্প নিয়ে কাজ করে থাকে। সিপিজে জানায়, পুলিশ এবং রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা সংস্থা ভয় দেখিয়ে স্থানীয় জনগণকে সচেতন করার বিষয়ে সাংবাদিকদের নিবৃত্ত করে। গত আট মাসে গ্রিন ব্লাড স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছ থেকে এই বিষয়ে অনেক তথ্য-প্রমাণ জোগাড় করেছে। তানজেনিয়ার কয়লা খনি নিয়ে তদন্ত করার সময় এক সাংবাদিক হয়রানির শিকার হন। পরে তিনি চাকরি হারান ও দুইটি পত্রিকা বন্ধ করে দেয়া হয়। এছাড়া সাংবাদিকদের ঘরবন্দি ও জোরপূর্বক লুকিয়ে থাকতে বাধ্য করা হয়। সমীক্ষায় উঠে আসে, ২০০৯ সাল থেকে নিহত হওয়া ১৩ পরিবেশ সাংবাদিকের মধ্যে ৩জনই ভারতের। প্রতিবেদনে বলা হয়, সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এই দেশটি। বাকি ৩ সাংবাদিক ফিলিপাইনের। অন্যরা পানামা, কলম্বিয়া, রাশিয়া, কম্বোডিয়া, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়