শিরোনাম
◈ কিশোরগঞ্জ সম্মেলনে যাওয়ার জন্য স্থগিতাদেশ উঠিয়ে দিন, না হলে ভিন্ন পথ নেবো, জানালেন ফজলুর রহমান ◈ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতা ◈ হ‌্যান্ড‌শেক না করায় অপরাধ হিসা‌বে ভারতের ম‌্যাচ ফি ৫০ ভাগ একং ২‌টি ডি‌মে‌রিট প‌য়েন্ট জ‌রিমানা হ‌তে পা‌রে ◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি

প্রকাশিত : ২৯ মে, ২০১৯, ১১:০৭ দুপুর
আপডেট : ২৯ মে, ২০১৯, ১১:০৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

‘সাংবিধানিক শিষ্টাচার’ দেখাতে মোদীর শপথে যাবেন মমতা

আসিফুজ্জামান পৃথিল : নির্বাচনী প্রচারণায় প্রায় সব সভাতেই মমতা বলেছেন ‘এক্সপায়ারড প্রধানমন্ত্রী’। ঘূর্ণিঝড় ফণী পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করতে চাননি। এমনকি, ‘গণতন্ত্রের চড়’ মারার কথা পর্যন্ত বলেছিলেন মমতা। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের বিপর্যয়ের পর সেই মমতাই নরেন্দ্র মোদীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যেতে পারেন। মঙ্গলবার রাজ্য সচিবালয় নবান্নে মমতা বলেছেন, ‘এটা সাংবিধানিক সৌজন্য। তাই চেষ্টা করছি উপস্থিত থাকার।’ আনন্দবাজার

৩০ মে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন মোদী। সেই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানোই প্রথা। মমতার কাছেও আমন্ত্রণ এসেছে। কিন্তু মমতা শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাবেন কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ ছিলো রাজনৈতিক মহলে। সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন মমতা নিজেই। মঙ্গলবার তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘গণতন্ত্রে কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে। আমি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এবং অন্যান্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টের শপথ অনুষ্ঠানে চেষ্টা করি উপস্থিত থাকার। এটা সাংবিধানিক সৌজন্য। আমি চেষ্টা করছি হাজির থাকার।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়