আসিফুজ্জামান পৃথিল : নির্বাচনী প্রচারণায় প্রায় সব সভাতেই মমতা বলেছেন ‘এক্সপায়ারড প্রধানমন্ত্রী’। ঘূর্ণিঝড় ফণী পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করতে চাননি। এমনকি, ‘গণতন্ত্রের চড়’ মারার কথা পর্যন্ত বলেছিলেন মমতা। কিন্তু লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের বিপর্যয়ের পর সেই মমতাই নরেন্দ্র মোদীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যেতে পারেন। মঙ্গলবার রাজ্য সচিবালয় নবান্নে মমতা বলেছেন, ‘এটা সাংবিধানিক সৌজন্য। তাই চেষ্টা করছি উপস্থিত থাকার।’ আনন্দবাজার
৩০ মে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেবেন মোদী। সেই শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানোই প্রথা। মমতার কাছেও আমন্ত্রণ এসেছে। কিন্তু মমতা শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাবেন কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ ছিলো রাজনৈতিক মহলে। সেই জল্পনার অবসান ঘটালেন মমতা নিজেই। মঙ্গলবার তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘গণতন্ত্রে কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে। আমি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এবং অন্যান্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরাও প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্টের শপথ অনুষ্ঠানে চেষ্টা করি উপস্থিত থাকার। এটা সাংবিধানিক সৌজন্য। আমি চেষ্টা করছি হাজির থাকার।’