ডেস্ক রিপোর্ট : প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি পুনরায় বিপুল জয় লাভ করায় বাংলাদেশের সঙ্গে অমীমাংসিত সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
আগামী পাঁচ বছরে দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে অনেক কিছুই হবে। মোদির আমলে বাংলাদেশের সঙ্গে অমীমাংসিত অনেক সমস্যার সমাধান হয়েছে।
বাকি আছে শুধু তিস্তার পানিবণ্টন। পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি খুব ভালো করেছে। তাই অমীমাংসিত ইস্যুর নিষ্পত্তি করা সহজ হবে।
ভারতের নির্বাচনে এবারের ফলাফল খুবই চমৎকার। খুব ভালো ফল হয়েছে। ভারতের জনগণ উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।
মোদি অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রতি ফোকাস করেছিলেন। তাছাড়া ভারতের জাতীয় নিরাপত্তার ব্যাপারে তার নীতি ছিল খুবই ভালো। এ নীতির প্রতিই জনগণ সাড়া দিয়েছেন। এটা তার বিরাট সফলতা। চমৎকার ফল।
মোদি ভারতের জনগণকে উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। তার গতি অনেক বেশি। তার উন্নয়নের প্রতি জনগণ আস্থা রেখেছেন।
ভারতের আগামীর উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে তার নীতি খুবই সহায়ক হবে। তিনি দেশের জনগণের নিরাপত্তার গ্যারান্টি দিয়েছেন।
ভারতের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে তার নীতি সবচেয়ে বেশি জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। জনগণের রায়ে এটাই প্রমাণ হয়।
মোদির নীতি হল প্রতিবেশীবান্ধব। প্রতিবেশীর মধ্যে বাংলাদেশের সঙ্গে তিনি সম্পর্ক উন্নয়ন করেছেন। বাংলাদেশের সঙ্গে অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান করেছেন।
বাকি সব সমস্যার সমাধান আগামী পাঁচ বছরে হয়ে যাবে। আমি উল্লেখ করেছি, বিজেপি পশ্চিমবঙ্গেও ভালো করেছে। তার মানে হল, তিস্তা ইস্যুতে যে সমস্যা রয়েছে তা সমাধান করতে এখন সহজ হবে।
মোদির আমলে বাংলাদেশের সঙ্গে সবচেয়ে জোরালো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরও জোরালো হবে। দু’দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক যেভাবে বিকশিত হচ্ছে তাতে উভয়েই অধিক হারে সুফল লাভ করতে পারবে। সম্পর্কের যে প্রবৃদ্ধি তা অনেক অনেক বৃদ্ধি পাবে। সহযোগিতার গতি বৃদ্ধি পাবে। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আরও অধিক জোরদার হবে।
লেখক : বাংলাদেশে ভারতের সাবেক হাইকমিশনার