তানজিনা তানিন : মঞ্জুরিন সাবরিন চেীধুরী রূপন্তীকে এখন সবাই চেনে লাঠিয়াল রূপন্তী নামে। কুষ্টিয়ার মহজমপুরে তার জন্ম। রূপন্তীরা দুই বোন। ভাই নেই বলে আত্মরক্ষার্থে লাঠি খেলা রপ্ত করেছেন তিনি। রূপন্তী লাঠি খেলার প্রতি আগ্রহী হন পারিবারের জ্যেষ্ঠদের দেখে। ছয় বছর বয়স থেকে পারিবারিক সূত্রে তিনি এই খেলার প্রশিক্ষণ নিতে থাকেন। বিবিসি বাংলা ভিডিও
রূপন্তীর দাদা, বাবা, কাকা সবাই লাঠি খেলতেন। এখন তাদের পরবর্তী প্রজন্মও বেড়ে ওঠার সাথে সাথে রপ্ত করছে এ খেলা। এসএসসি পরীক্ষার পর তার বিয়ে হয়। তিনি এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগে পড়াশোনা করছেন। বিয়ের পর লেখাপড়া ও লাঠিখেলা এক সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন রূপন্তী। এখনও বিভিন্ন অনুষ্ঠানে লাঠি খেলেন তিনি।
রূপন্তী বলেন, বাবা-মা আমার লাঠিখেলা শেখার বিষয়ে খুব আগ্রহী ছিলেন। আমার দাদা লাঠি খেলার ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রাখতে কাজ করেছেন। আমিও দেশের এই ঐতিহ্য বাঁচিয়ে রাখতে কাজ করতে চাই।
আপনার মতামত লিখুন :