শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১১:০৮ দুপুর
আপডেট : ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ১১:০৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অতিরিক্ত শ্রেণি শিক্ষকদের চাকরি স্থায়ীকরণ ও বকেয়া বেতনের দাবিতে অনশন

ইউসুফ আলী বাচ্চু : মাধ্যমিক শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়ন, অতিরিক্ত শিক্ষকদের চাকরি স্থায়ীকরণে লিখিত প্রজ্ঞাপন ও বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে (এসিটি) শান্তিপূর্ণ অনশন কর্মসূচি অব্যহাত রয়েছে।

শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ এসিটি এসাসিয়েশন আয়োজিত শান্তিপূর্ণ অবস্থান ও অনশন কর্মসূচি অব্যহত।

আন্দোলনে অংশ নেয়া শিক্ষকরা বলেন, দারিদ্র পীরিত ও দুর্গম এলাকায় মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার মানোন্নয়ন, শিক্ষার্থী ঝরে পড়া কমাতে ২০১৫ সালে ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে নিয়োগ দেয়া হয় ৫২০০ শিক্ষক।

চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে মডেল শিক্ষক হিসেবেই আখ্যা দেয়া হয়েছিল এ শিক্ষকদের (এসিটি)। প্রকল্প শেষে এসিটিদের এমপিও সিস্টেমে অন্তর্ভুক্তিসহ যাবতীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়েছিল। কিন্তু প্রকল্পটি শেষ হওয়ার পর তাদের স্থায়ীকরণের মৌখিক আশ্বাস মিললেও দৃশ্যমান পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হচ্ছে না।
শিক্ষক সালাউদ্দিন বলেন, তিনি রঘুনাথপুর হক ম্যাধমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা করেন। গত মাস ধরে বেতন বকেয়া রয়েছে। সরকারি ভাবে আমাদের দাবি মেনে নেওয়ার কথা থাকলে এখন তা কার্যকর করা হয়নি। এ জন্য এই আন্দোলন। যতখন পর্যন্ত আমাদের দাবি লিখিত ভাবে মেনে না নেওয়া হয়, ততদিন এ অনশন চলবে।

ভোলার আরেক শিক্ষক বলেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরবো না।

বাংলাদেশ এসিটি এসোসিয়েশনের সভাপতি কৌশিক চন্দ্র বর্মন বলেছেন, চাকরি স্থায়ী করার লিখিত নোটিশ পেলেই কেবল আমরা শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাব। এছাড়া আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।

উল্লেখ্য গত ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে এ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে বলে জানান সংগঠনের নেতারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়