মঈন মোশাররফ : ব্যারিস্টার তানজীব উল আলম বলেছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মামলাটি একটি দেওয়ানি মামলা। ফৌজদারি মামলা নয়। দেওয়ানি মামলা যখন করা হয় তখন কাউকে আসামি না করে প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়ের চেষ্টা করা হয়।
এই মামলাতে যে কাজটি করা হচ্ছে সেটি হচ্ছে যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে টাকাগুলো রিজার্ভ ব্যাংকের আরসিবিসির কাছে জমা হয়েছে ওই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেয়া এবং ক্ষতিপূরণ আদায় করা। মামলা ভালো ভাবে সাজাতে পারলে ভালো ফলাফল সম্ভব। শুক্রবার বিবিসি বাংলাকে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আরসিবিসির দায়িত্বের মধ্যে আছে অবৈধ ভাবে টাকা নিয়ে যদি তাদের ব্যাংকে জমা হয় সেটা রক্ষা করা। কিন্তু এখানে দেখা যাচ্ছে আরসিবিসি তা করেনি বরং তাদের কর্মকর্তার মাধ্যমে টাকা যাতে বিভিন্ন চ্যানেলে চলে যেতে পারে দক্ষতার সঙ্গে সহযোগিতা করেছে। এসব কর্মকান্ডের সঙ্গে যারা জড়িত ছিলো তারা আরসিবিসির কমকর্তা। আরসিবিসির জড়িত কর্মকর্তাদের দায় আরসিবিসি এড়াতে পারে না।
তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষথেকে এই মামলায় আরসিবিসিকে পক্ষ করা হয়েছে। আপনি যদি কাউকে মামলার পক্ষ করতে চান তাহলে মামলার বিষয়ের সাঙ্গে তাদের সম্পৃক্ত থাকতে হবে। আমাদের কাছে অনেক কিছুই মনে হতে পারে কিন্তু যারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা যদি দেখে রিজার্ভ ব্যাংকের বিরুদ্ধে কোনো প্রমান নেই তাহলে তাদেরকে ুকীভাবে পক্ষ করবে।