শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ২৯ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৬:২০ সকাল
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০১৯, ০৬:২০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডাকসু নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত বিএনপির

মানবজমিন : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু নির্বাচনে যাওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে গতকাল সোমবার দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা থেকে এক ঘন্টার এ বৈঠকে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান ও আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠক সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে ডাকসু নির্বাচন ছাড়াও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনিয়মের দাবি করে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে মামলা করার বিষয়েও আলোচনা হয়।

ডাকসু নির্বাচনে যাওয়ার বিষয়ে বৈঠকে উপস্থিত সব নেতারা একমত হয়ে এর জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেন নেতারা। নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেলে পার্থী নির্ধারণ করতে একটি কমিটি গঠনের বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রী দলের প্রচার সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানীকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাবনা তৈরী করেন নেতারা। অন্যদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়ম ও জালিয়াতির অভিযোগ তুলে ট্রাইব্যুনালে মামলার কর্মসূচীর বিষয়ে নেতাদের মধ্যে বিভক্ত মতামত চলে আসে। বেশিরভাগ নেতা জানিয়েছেন, ট্রাইব্যুনালে মামলা করে কোন ফায়দা হবে না। সরকার আদালতকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে তাদের পে রায় নিয়ে নির্বাচনকে গ্রহনযোগ্য করার সহৃযোগ নিবে।

আবার দলের প্রার্থীরাও মামলার বিষয়ে তেমন আগ্রহী না বলেও জানান তারা। অন্যদিকে একজন নেতা জানিয়েছেন, নির্বাচনের অনিয়মের প্রতিবাদ স্বরুপ এই মামলা প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কাজে লাগবে। ফলাফল যাই আসুক না কেনো এটাকে কর্মসূচী হিসেবে নিয়েই তা পালন করা দরকার। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে শেষ পর্যন্ত এ বিষয়ে চূড়ান্ত কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানা গেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়