শিরোনাম
◈ মুগদায় ডিএসসিসির ময়লার গাড়ির ধাক্কায় কিশোর নিহত ◈ বাংলাদেশ-চীন সামরিক মহড়া মে মাসে, নজর রাখবে ভারত ◈ দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু: চুয়েটে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত, যান চলাচল শুরু ◈ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক ভারত, চীন বা রাশিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত নয়: মার্কিন কর্মকর্তা ◈ সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২ ◈ থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ ◈ রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় ◈ শিক্ষক নিয়োগ: ১৪ লাখ টাকায় চুক্তি, ঢাবি শিক্ষার্থীসহ গ্রেপ্তার ৫ ◈ বিদ্যুৎ-গ্যাস কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র ছাড়া ঋণ মিলবে না ◈ নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

প্রকাশিত : ১৭ আগস্ট, ২০১৮, ০৮:৩৮ সকাল
আপডেট : ১৭ আগস্ট, ২০১৮, ০৮:৩৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৪ বছরে মাত্র ৪০ ভাগ স্মার্ট এনআইডি তৈরি হয়েছে!

হ্যাপী আক্তার : ২০১২ সালে নাগরিকদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়ার প্রকল্প নেয় সরকার। তিন দফা সময় বাড়ানোর পরও ৪ বছরে মাত্র চল্লিশ ভাগ ভোটারের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি হয়েছে। তবে বিতরণ হয়েছে এর অর্ধেকেরও কম। যার জন্য তাদের কাছে চুক্তি নবায়ন হয়নি। এ জন্য বিদেশি কোম্পানিকে দুষছে জাতীয় পরিচয়পত্র বিভাগ। তারা বলছে, সব ভোটারের স্মার্ট কার্ড তৈরিতে অপেক্ষা করতে হবে ২০১৯ সাল পর্যন্ত।

নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্র অনুবিভাগের মাধ্যমে নাগরিকের তথ্য যাচাই করে ৮২টি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান। ড্রাইভিং লাইসেন্স, টিআইএন, পাসপোর্ট, চাকরির আবেদন, সম্পত্তি কেনাবেচা, বিয়ে নিবন্ধন, ব্যাংক হিসাব খোলা ও ব্যাংক ঋণ, সরকারি কর্মচারীদের বেতনসহ নানা কাজে এখন পরিচয়পত্র অপরিহার্য।

নাগরিকদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র দেয়ার প্রকল্প নেওয়া পর প্রাথমিকভাবে ৯ কোটি স্মার্টকার্ড দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তিন বছর পর শুরু হয় ছাপার কাজ। এরপর তিন বার মেয়াদ বাড়িয়ে শেষ হয়নি প্রকল্প। এ জন্য বিদেশি কোম্পানিকে দুষছে সংশ্লিষ্ট বিভাগ।

দেশের ১০ কোটি ৪১ লাখের বেশি ভোটারের মধ্যে ৪ কোটির স্মার্ট পরিচয়পত্র তৈরি হয়েছে। বিতরণ হয়েছে অর্ধেকেরও কম। জাতীয় পরিচয়পত্র বিভাগ এখন বলছে, সব ভোটারের স্মার্টকার্ড তৈরিতে আরো এক বছরের বেশি অপেক্ষা করতে হবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ান জেনারেল মোহাম্মদ সাইদুল ইসনলাম বলেছেন, তাদের যে চুক্তিবদ্ধ সময় ছিলো, সেই সময়ের মধ্যে তারা মাত্র ১২ ভাগ কাজ সম্পন্ন করেছেন। হঠাৎ তাদের ব্যর্থতা ছিলো ৮৮ ভাগ। যার জন্য তাদের কাছে চুক্তি নবায়ন করিনি। বিদেশিরা যখন এটি তদারকি করতো তখন তাদের একটি সম্পূর্ণ সেটাপ ছিলো। সেই সেটাপকে বদলিয়ে আমাদের আয়ত্তে আনতেও কিছুটা সময় লেগেছে।

এ পর্যন্ত ৬৪ জেলার ১৬৫ উপজেলায় স্মার্টকার্ড বিতরণ করেছে নির্বাচন কমিশন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়