শিরোনাম
◈ মালদ্বীপ থেকে সব সেনা সরিয়ে নিয়েছে ভারত ◈ গাজায় বোমা হামলা, চার ইসরায়েলি সেনা নিহত ◈ হায়দার আকবর খান রনো মারা গেছেন ◈ ডোনাল্ড লু’র ছয়দিনের সফর শুরু, ভারত ও শ্রীলঙ্কা হয়ে বাংলাদেশ আসছেন ১৪ মে ◈ লোহাগড়ায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু ◈ সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাব পাস  ◈ জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে টানা চার জয় বাংলাদেশের ◈ বন্দি ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরায়েলি বাহিনীর অমানবিক নির্যাতনের তথ্য-ছবি ফাঁস ◈ গাজার রাফাহজুড়ে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা ও বোমাবর্ষণ ◈ কোনো ভর্তুকি ছাড়াই নিজস্ব আয় থেকে উড়োজাহাজের মূল্য পরিশোধ করছে বিমান

প্রকাশিত : ২৬ জুন, ২০১৮, ০৩:১৭ রাত
আপডেট : ২৬ জুন, ২০১৮, ০৩:১৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আম বাজারের মন্দা কাটেনি, প্রতি কেজি আম বিক্রি হচ্ছে পাঁচ থেকে ৩৫ টাকায়

মতিনুজ্জামান মিটু : কিভাবে বেঁচে আছে তারা জানেনা। আম বাজারের মন্দা কাটেনি। চাষিরা বাধ্য হয়ে আম বিক্রি করছে পাঁচ থেকে ৩৫ টাকা কেজি বা ২০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ দরে। চাষিদের বরাতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের চাপাইনবাবগঞ্জের আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা

কেন্দ্রের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার’২০১৭ প্রাপ্ত কৃষিবিদ ড. মো. শরফ উদ্দিন বলেন, এবার অন্য যে কোনো বছরের চেয়ে ফলন বেশি এবং ক্রেতাও কম। প্রাণ, আকিজ ও সজিবসহ বিভিন্ন কোম্পানী চাষিদের কাছ থেকে জুস ও পার্ল তৈরীর জন্য স্থানীয় গুটিজাতের আম ২০০ থেকে ৩০০ টাকা মণ দরে কিনছে। এছাড়া ব্রান্ডের খিরসাপাত বা হিমসাগর আম বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ (৪০ কেজি) বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে বেশি পাকা স্থানীয়ভাবে খাওয়ার উপযোগি আম ৮০০ থেকে ১০০০ এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, ফেনি ও কুমিল্লাসহ দূরবর্তী স্থানে পঠোনোর মতো আম বিক্রি হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা মণ দরে।

এব্যাপারে নাটোরের পুরস্কারপ্রাপ্ত ফল চাষি সেলিম রেজা বলেন, এই মৌসুমে সব জাতের আমের ফলন বেশ ভাল, কিন্তু ক্রেতা নেই। বাজার মূল্য না থাকায় চাষীরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েন। ক্রেতা অভাবে এখানে বেশি পাকা এবং স্থানীয় গুটি জাতের আম কেজি প্রতি আম ছয় টাকায়ও বিক্রি করতে দেখা গেছে। ৪৮ কেজি মণের ল্যাংড়া আম বিক্রি হয়েছে খিরসাপাত বা হিমসাগর বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৬০০ টাকায়। এখন নাবি জাতের আমের দিকেই তাকিয়ে আছেন আম চাষিরা। এখানে দিন সাতেক পরে আ¤্রপালি জাতের প্রকৃত পাকা আম পাওয়া এবং খাওয়া যাবে। ২০ জুলাই এর পরে পাওয়া যাবে বারি-৪ জাতের আম। তারও পরে পাকবে ফজলি, গৌরমতি এবং আশ্বিণা জাতের আম।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়