শিরোনাম
◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা ◈ ভারতের নেপাল নীতিতে 'রিসেট বাটন' চাপলেন মোদি, শিক্ষা বাংলাদেশের কাছ থেকে ◈ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি ◈ প্রথমবারের মতো জাপানের রাজনৈতিক দলের নেতা হবে AI ◈ আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ১০:২৮ দুপুর
আপডেট : ২৭ এপ্রিল, ২০১৮, ১০:২৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা দাঁড়াল ১০১

ডেস্ক রিপোর্ট : এক সপ্তাহের ব্যবধানে নতুন আরও দু'টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদনের প্রজ্ঞাপণ জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ দু'টি হচ্ছে- রাজশাহীতে 'শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি' এবং বান্দরবানে 'বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়'। এ দুটি নিয়ে দেশে এখন মোট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০১টি।

বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং। তিনি বান্দরবান শিক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনেরও প্রতিষ্ঠাতা।

অন্যদিকে শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন বি এম শামসুল হক। তিনি সিঙ্গাপুর প্রবাসী বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।এ দু'টিকে ২৩টি শর্তে অস্থায়ীভাবে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপণ ও পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

এর মধ্যে কমপক্ষে ২৫ হাজার বর্গফুট আয়তন বিশিষ্ট নিজস্ব বা ভাড়া করা ভবন থাকা; বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপণ ও পরিচালনার জন্য সর্বোচ্চ ২১ ও কমপক্ষে ৯ সদস্য বিশিষ্ট ট্রাস্টি বোর্ড গঠনের কথা রয়েছে।

এর আগে গত ১৮ এপ্রিল খুলনায় খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহীতে আহছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপণের অনুমোদন দেয় সরকার। অথচ এর আগে নতুন অনুমোদন পাওয়া পাঁচটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও শিক্ষা কার্যক্রম শুরুই হয়নি।

পুরনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে সরকার ছয় দফা সময় দিলেও এখন পর্যন্ত ৩৩টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে পারেনি। ১১টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে সম্প্রতি সরকারের কাছে নতুন করে সময় চেয়েছে। বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্নের পাশাপাশি সেগুলোর বিরুদ্ধে শিক্ষা বাণিজ্যেরও অভিযোগ রয়েছে।

যেসব জেলায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে এর আগে সরকার সেগুলোতে নতুন কোনো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তবে রাজনৈতিক চাপের মুখে সে সিদ্ধান্ত বারবারই উপেক্ষিত হচ্ছে। পাশাপাশি যেসব জেলায় সরকারি বা বেসরকারি কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই নেই, সেসব জেলায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপণের অনুমোদন দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। সেটিও নানা কারণে হচ্ছে না। সূত্র : সমকাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়