শিরোনাম
◈ এমপিদের পেনশন, গাড়ি কেনা নিয়ে ক্ষেপল এশিয়ার আরেক দেশের জেন-জি ◈ আগামী সরকারের মন্ত্রীদের জন্য গাড়ি কেনার অতি আগ্রহের কারণ কী, প্রশ্ন টিআইবির ◈ ১৬ দিনে এলো ২০৪১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয় ◈ কিছু মহল এখনো নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে: প্রধান উপদেষ্টা ◈ নির্বাচন পিআর এর মাধ্যমে হবে না, সেটা তো হবে সংবিধান সংশোধনের পরে: নজরুল ইসলাম  খান  ◈ এদেশের প্রতিটি নাগরিকের ধর্মীয় অধিকারের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল : বিবৃতিতে তারেক রহমান ◈ ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা  ◈ নোয়াখালীতে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, চালক নিহত ও আহত ১২ ◈ আনুপাতিক ভোটপদ্ধতি ‘ফ্যাসিবাদের পথ সুগম করবে’: রিজভী ◈ বাংলাদেশ আর কোনো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেবে না

প্রকাশিত : ২৩ এপ্রিল, ২০১৮, ০২:৩০ রাত
আপডেট : ২৩ এপ্রিল, ২০১৮, ০২:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী সেঁজুতির চিঠির জবাব দিল প্রধানমন্ত্রী

আবুল বাশার নূরু: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি লিখে তার জবাব পেল দ্বিতীয় শ্রেণীর শিক্ষার্থী সৈয়দা রওনক জাহান সেঁজুতি। নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও উপজেলা মোগরা পাড়া গ্রামে বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকে সে। বাবার নাম সৈয়দ রফিকুল ইসলাম। মোগরাপাড়া এইজিজিএস স্মৃতি বিদ্যায়তনের সহকারী শিক্ষক তিনি। কিছুদিন আগে ছোট্ট সেঁজুতির দাদু মারা যায়। দাদুকে হারিয়ে ভীষণ মন খারাপ তার। অবশ্য সেঁজুতি তার হারানো দাদুকে খুঁজে পায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মাঝে। তাই মনের কথা খুলে বলতে সেঁজুতি গত মাসের ২৫ তারিখ প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি চিঠি লিখে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেঁজুতির চিঠি পাওয়ার পর তার জবাবও দেন চলতি মাসের ১২ তারিখ। সেঁজুতি ও প্রধানমন্ত্রীর চিঠিটি এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল। চিঠি দুটির সত্যতা প্রধানমন্ত্রীর প্রেসউইং সূত্রেও নিশ্চিত হওয়া গেছে।

প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে সেঁজুতি তার চিঠিতে লিখে, দাদুকে হারিয়ে আমি ভালো নেই। তোমার মুখ আমার দাদুর মুখের মতো। বিশেষ করে তোমার নাক আমার দাদুর নাকের মত। তাই আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি। তোমাকে টিভিতে দেখলে আমার দাদুর কথা মনে পড়ে। সেঁজুতি প্রধানমন্ত্রীকে তার বাসায় যাওয়ারও দাওয়াত দেন চিঠিতে।

সেঁজুতির চিঠি পেয়ে প্রধানমন্ত্রী খুব যত্ন করে চিঠির উত্তর দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তোমার লেখা চিঠি পেয়েছি। আমার স্নেহ ও শুভেচ্ছা গ্রহণ কর। আশা করি তুমি বাবা-মা, বন্ধুদের নিয়ে খুব ভালো আছো। তোমার চিঠিটি আমি কয়েকবার পড়েছি। তোমার দাদুর জন্য দোয়া করেছি। তোমার দাদুকে মহান আল্লাহ রাব্বুল আ’লামীন বেহেশত নসীব করুন। তুমি মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া করবে এবং স্কুলে যাবে। বাবা-মার কথা শুনবে এবং বড় হয়ে দেশের সেবা করবে। তোমার জন্য আমার একটা ছবি পাঠালাম। অনেক অনেক দোয়া আর আদর রইল।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়