শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২১ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৬:৩৯ সকাল
আপডেট : ২১ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৬:৩৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গুগলের জুরিখ অফিসের কর্মীরা খেলাধুলার জন্যও বেতন পান

প্রযুক্তি ডেস্ক: বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গুগলের সাথে কাজ করছেন বিভিন্ন দেশের মেধাবীরা। প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে একাধিক অফিস। গুগলের জুরিখ অফিসে যাঁরা কাজ করেন তাঁদের জন্য আছে বিশেষ বিশেষণ—জুগলার। কেন? তাঁদের বিশেষ বিশেষণের বিশেষত্ব তাঁদের কর্মস্থলে, তাঁদের কর্মপরিবেশে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান জুগলারদের সম্পর্কে লিখেছে, তাঁরা বেতন পান কর্মক্ষেত্রে খেলার জন্য, কাজের জন্য না। কথা কিন্তু সত্যি। গুগল জুরিখে কর্মীরা কাজ করেন গুগল সার্চ নিয়ে। একই সঙ্গে ম্যাপস, ক্যালেন্ডার, ইউটিউব ও জি-মেইল নিয়েও কাজ করেন। যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে গুগলের সবচেয়ে বড় গবেষণা ও উন্নয়নকেন্দ্র এই জুরিখ কার্যালয়ে অবস্থিত। আর তাই কর্মীদের খুশি ও কর্মপটু রাখার জন্য সব ব্যবস্থাই রেখেছে গুগল। একটু নমুনা দেওয়া যাক।

নিজেকে ‘টারজান’ ভাবতে চাইলে জুরিখ অফিসে পাবেন জাঙ্গল লাউঞ্জ। সেখানে ১০০ প্রজাতির গাছের মধ্যে বসে কাজ করা যায়। জঙ্গল থেকে দূরে যেতে চাইলে বিশাল আকারের কৃত্রিম ডিমের ভেতরেও কাজ করা যাবে। জুগলাররা ভবনের একতলা থেকে অন্য তলায় যান স্লাইডে করে, সিঁড়ি বা লিফটে না।

খেলার জন্য টেবিল টেনিস-পিনবল আছে, গান গাইতে ইচ্ছা হলে ব্যান্ড রুম আছে। কৃত্রিম তুষারে ঢাকা কক্ষ আছে, সিনেমা হল, শরীরচর্চা কেন্দ্র, এমনকি লেগো রুম পর্যন্ত আছে। সেখানে মিটিং হয় কেব্‌ল কারে বসে, তবে ঘরের মধ্যেই। চাইলেই পিয়ানো বাজানো যায়। ঘুম পেলে ঘুমানো যায়। আর অফুরান খাবারের কথা তো পুরোনো।

বিকেলে তাঁরা মন খুলে গল্প করেন। তাও প্রতিষ্ঠানের জন্য বরাদ্দ সময়েই। অন্যভাবে বললে, গল্প করার জন্য গুগল তাঁদের বেতন দেয়। গুগল তাঁদের বেতন দেয় খেলাধুলার জন্যও। যেন তাঁরা প্রাণ খুলে ধারণা নিয়ে কাজ করতে পারেন।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়