শিরোনাম
◈ ব্যক্তি বিবেচনায় এলএনজি কেনা হচ্ছে না, পিটার হাসের কোম্পানি প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা ◈ বিসিএস পরীক্ষা: কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত ◈ চশমা ছাড়াই স্পষ্ট দেখা সম্ভব, কার্যকর আই ড্রপ উদ্ভাবন ◈ যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন বেতন কাঠামোতে  ◈ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে ইসরা‌য়েল‌কে বহিষ্কারের দাবি জানা‌লেন স্পেনের প্রধানমন্ত্রী ◈ কূটনৈতিক সংকট ছাপিয়ে বাণিজ্যে ভারত–বাংলাদেশের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বাড়ছে ◈ বিএনপিকে চাপে রাখতে জামায়াতের যুগপৎ আন্দোলন ◈ এই সরকারও পুরোনো পথে, প্রশাসনে পদ ছাড়াই পদোন্নতি ◈ এ‌শিয়া কাপ, রা‌তে আফগানিস্তা‌নের মু‌খোমু‌খি বাংলাদেশ ◈ ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম: হিজাব–নন-হিজাব, সবার পোশাক ও পরিচয়ের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে

প্রকাশিত : ২০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৮:৪৩ সকাল
আপডেট : ২০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৮:৪৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অজ্ঞাত রোগে হারিয়ে যাচ্ছে গোলাপ বাগান

ফারমিনা তাসলিম : সাভারের বিরুলিয়ায় অজ্ঞাত রোগে হারিয়ে যাচ্ছে গোলাপ বাগান। কৃষি অফিসে জানিয়েও কোন প্রতিকার পায়নি বলে অভিযোগ করেছেন গোলাপ চাষীরা। বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে মার্চ মাসে গোলাপের চাহিদা থাকলেও, এবার লোকসানের মুখে পড়ছে চাষীরা।

সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের কালিয়াকৈর, ভাগ্নিবাড়ি, শ্যামপুরসহ প্রায়সব গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে গোলাপের চাষ হচ্ছে বছরের পর বছর। এ কারণে গোটা ইউনিয়নের পরিচয় গোলাপ গ্রাম নামে। শুধু গোলাপ বিক্রির টাকায় গ্রামে ওঠেছে অনেক দালান কোঠা।

কিন্তু এবার গোলাপ চাষীদের মাথায় হাত। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ফুল, কান্ড ও পাতা মরে গাছ বিবর্ণ হচ্ছে গোলাপ গাছ। এলাকার ৬০ টি বাগানের মধ্যে অন্তত ৩০টিতেই এখন কোনো গোলাপ নেই।

বছরের এ সময়ে বিশাল আকারের ঢালায় সাজিয়ে শত শত গোলাপ পাইকারি বাজারে বিক্রির জন্য আনতেন চাষীরা। কিন্তু এবার সেই দৃশ্য নেই। সংকটের কারণে গোলাপের দামও বেড়ে গেছে বহুগুণ।

এদিকে অজানা রোগের বিষয়টি কৃষি অফিসে জানিয়েও প্রতিকার না পাওয়ার অভিযোগ চাষিদের। আর কৃষি বিভাগ বলছে অন্য কথা।

শীতে বিরুলিয়ার স্থানীয় ৬টি বাজারে দিনে অন্তত ছয় থেকে আট লাখ টাকার গোলাপ বেচা-কেনা হতো। কিন্তু এবার সেই বিক্রি নেমে আসে এক থেকে দেড় লাখ টাকায়।

সূত্র : ইনডিপেনডেন্ট টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়