শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ২০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৮:৪৩ সকাল
আপডেট : ২০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৮:৪৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অজ্ঞাত রোগে হারিয়ে যাচ্ছে গোলাপ বাগান

ফারমিনা তাসলিম : সাভারের বিরুলিয়ায় অজ্ঞাত রোগে হারিয়ে যাচ্ছে গোলাপ বাগান। কৃষি অফিসে জানিয়েও কোন প্রতিকার পায়নি বলে অভিযোগ করেছেন গোলাপ চাষীরা। বছরের ডিসেম্বর মাস থেকে মার্চ মাসে গোলাপের চাহিদা থাকলেও, এবার লোকসানের মুখে পড়ছে চাষীরা।

সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের কালিয়াকৈর, ভাগ্নিবাড়ি, শ্যামপুরসহ প্রায়সব গ্রামে বাণিজ্যিকভাবে গোলাপের চাষ হচ্ছে বছরের পর বছর। এ কারণে গোটা ইউনিয়নের পরিচয় গোলাপ গ্রাম নামে। শুধু গোলাপ বিক্রির টাকায় গ্রামে ওঠেছে অনেক দালান কোঠা।

কিন্তু এবার গোলাপ চাষীদের মাথায় হাত। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ফুল, কান্ড ও পাতা মরে গাছ বিবর্ণ হচ্ছে গোলাপ গাছ। এলাকার ৬০ টি বাগানের মধ্যে অন্তত ৩০টিতেই এখন কোনো গোলাপ নেই।

বছরের এ সময়ে বিশাল আকারের ঢালায় সাজিয়ে শত শত গোলাপ পাইকারি বাজারে বিক্রির জন্য আনতেন চাষীরা। কিন্তু এবার সেই দৃশ্য নেই। সংকটের কারণে গোলাপের দামও বেড়ে গেছে বহুগুণ।

এদিকে অজানা রোগের বিষয়টি কৃষি অফিসে জানিয়েও প্রতিকার না পাওয়ার অভিযোগ চাষিদের। আর কৃষি বিভাগ বলছে অন্য কথা।

শীতে বিরুলিয়ার স্থানীয় ৬টি বাজারে দিনে অন্তত ছয় থেকে আট লাখ টাকার গোলাপ বেচা-কেনা হতো। কিন্তু এবার সেই বিক্রি নেমে আসে এক থেকে দেড় লাখ টাকায়।

সূত্র : ইনডিপেনডেন্ট টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়