শিরোনাম
◈ ওড়না কেড়ে নিয়ে পুরুষ কর্মকর্তাদের উল্লাস, নারী বন্দিদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ◈ রেকর্ড উৎপাদনের সুফল কোথায়? চালের বাজারের চালকের আসনে কারা? ◈ পবিত্র আশুরা আজ ◈ তরুণ ক্রিকেটার তানভীরের ফাইফারে সিরিজ সমতায় বাংলাদেশ ◈ 'শিক্ষা ও স্বাস্থ্য দখল করেছে জামায়াত': গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ◈ ১৪ হাজার কোটি রুপি কেলেঙ্কারি, যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তার ভারতের নেহাল মোদি (ভিডিও) ◈ মোবাইল চুরির অভিযোগকে কেন্দ্র করে গ্রাম্য সালিস থেকে রক্তাক্ত ট্র্যাজেডি ◈ জাতীয় নির্বাচনে বাধা দেওয়ার শক্তি কারো নেই: কেরানীগঞ্জে বিএনপি সমাবেশে সালাহ উদ্দিন আহমদের হুঁশিয়ারি ◈ তুর্কমেনিস্তানকে কাঁ‌পি‌য়ে দি‌লো বাংলা‌দেশ, এশিয়ান কাপে যাচ্ছে ঋতুপর্ণারা ◈ চী‌নে জু‌নিয়র হ‌কি‌তে একদিনে বাংলাদেশ পুরুষ ও নারী দ‌লের জয়

প্রকাশিত : ২০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৯:৫৬ সকাল
আপডেট : ২০ জানুয়ারী, ২০১৮, ০৯:৫৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে বাদ পড়ছে অনুপ্রবেশকারীরা

ডেস্ক রিপোর্ট : আওয়ামী লীগের প্রক্রিয়াধীন উপকমিটিগুলোর সহ-সম্পাদক পদ থেকে বাদ পড়ছে অনুপ্রবেশকারী ও প্রশ্নবিদ্ধ ব্যক্তিরা। দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এসব উপকমিটি থেকে তাদের বাদ দেওয়া হবে। তবে ত্যাগী ও দক্ষ নেতাদের বাদ দিয়ে এবং বিএনপি ও ছাত্রদলের একাধিক সাবেক ক্যাডারসহ বিতর্কিতদের নিয়ে গঠন প্রক্রিয়ায় থাকা এসব উপকমিটি নিয়ে এখনও তোলপাড় চলছে দলের অভ্যন্তরে।

অনুপ্রবেশকারী ও প্রশ্নবিদ্ধ ব্যক্তিদের বিষয়টি তদন্ত করে খতিয়ে দেখার পর তাদের প্রসঙ্গে দলীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে গতকাল শুক্রবার নিশ্চিত করেছেন দলের উপ-দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। তিনি বলেছেন, প্রক্রিয়াধীন অবস্থায় থাকায় বিভাগীয় উপকমিটিতে সহ-সম্পাদক হিসেবে যাদের নাম রয়েছে, আপাতত সবাই সদস্য হিসেবে থাকবেন। উপকমিটিগুলোর চেয়ারম্যান ও সদস্য সচিবরা তাদের সাংগঠনিক দক্ষতা যাচাই-বাছাই করার পর সহ-সম্পাদক নির্ধারণ করবেন। পরে দলের সভাপতি শেখ হাসিনা সহ-সম্পাদকদের নাম চূড়ান্ত করবেন। এরপর সহ-সম্পাদকদের নাম আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করবেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ূয়া আরও বলেছেন, অননুমোদিত কমিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসায় এক ধরনের বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। এ নিয়ে বিভ্রান্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উপকমিটির সহ-সম্পাদক ও সদস্যদের তালিকা জানাজানির পর এ নিয়ে দলের ভেতরে ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে। এই অবস্থায় গতকাল দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার জন্য দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে নির্দেশ দেন। এর পরপরই প্রক্রিয়াধীন উপকমিটিগুলোতে থাকা সহ-সম্পাদকদের আপাতত সদস্য হিসেবে রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া উপকমিটির সহ-সম্পাদকদের তালিকায় দলের ত্যাগী ও দক্ষ নেতারা স্থান পাননি। এমনকি বিএনপি ও ছাত্রদলের একাধিক সাবেক ক্যাডারসহ বিতর্কিতদের নিয়ে গঠিত এসব উপকমিটি নিয়ে এখনও চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বুধবার রাত থেকেই ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দলের কেন্দ্রীয় উপকমিটি গঠনের খবর ছড়িয়ে পড়ে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার পাশাপাশি ক্ষোভ-অসন্তোষ দেখা দেয়। বৃহস্পতিবার সমকালসহ কয়েকটি গণমাধ্যমে এ-সংক্রান্ত খবর প্রকাশের পর বিষয়টি দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার নজরে আসে। এ নিয়ে তিনি সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর কার্যকর উদ্যোগ নেন দলের সাধারণ সম্পাদক।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাওয়া উপকমিটিগুলোর তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেনের উপকমিটির সহ-সম্পাদক মনোনয়ন পান রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক নেতা মাহমুদুল আছাদ রাসেল। দুই বছর আগে ঢাকা এসে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমণ্ডি কার্যালয়ে যাতায়াতের সুবাদে উপকমিটিতে যুক্ত হয়ে যান তিনি। একই উপকমিটির সহ-সম্পাদক পদ পেয়েছেন ইতালি বিএনপির সাবেক নেতা আমান উল্লাহ আমান। তিনি ইতালি থেকে বছর দুয়েক আগে দেশে ফেরার পর ধানমণ্ডি কার্যালয়ে যাতায়াতের সুবাদে উপকমিটিতে ঢোকার সুযোগ পেয়েছেন। রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর উপকমিটির সহ-সম্পাদক সেলিম রেজা সুইট পাবনা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য। একইভাবে ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের উপকমিটির সহ-সম্পাদক এইচএম মিজানুর রহমান জনী ঢাকা কলেজের ছাত্রদলের সিরাজ গ্রুপের সাবেক ক্যাডার। জনীর বাবা আবদুল হক বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির বর্তমান সভাপতি।

একইভাবে দলের দপ্তর উপকমিটির উপকমিটির সহ-সম্পাদক পদ পাওয়া অ্যাডভোকেট ফয়সাল আহমেদ রিয়াদ ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের ক্যাডার। ২০০৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে রিয়াদের হামলায় গুরুতর আহত হন ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন। একই উপকমিটির সহ-সম্পাদক হিসেবে ঠাঁই মিলেছে ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদের ক্যাডার কে এম কবির হোসেন এবং 'জিপসি রুবেল' নামে পরিচিত সাবেক ছাত্রদল ক্যাডার তানভীর হোসেন রুবেলের। কবির ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক এবং রুবেল সাবেক সদস্য। সংস্কৃতিবিষয়ক উপকমিটির সহ-সম্পাদক হয়েছেন ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের আরেক সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা সঙ্গীতশিল্পী এসডি রুবেল। অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক উপকমিটির সহ-সম্পাদক হয়েছেন জিয়াউল আবেদীন, যিনি ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের ক্যাডার ছিলেন। একই উপকমিটির সহ-সম্পাদক হয়েছেন এসএম সাইফুল্লাহ আল মামুন। তিনি খুলনার কয়রা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক নেতা।

এ ছাড়া 'ভূমিদস্যু' হিসেবে খ্যাত ও অনেক অপকর্মে যুক্ত আশুলিয়ার ফারুক আহম্মদ (জাপানি ফারুক) শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক বনে যান। তার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

নাম নেই যাদের :বিগত উপকমিটিগুলোর অনেক গুরুত্বপূর্ণ সহ-সম্পাদক কিংবা সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সাবেক শীর্ষ নেতাদের নাম এসব উপকমিটির সহ-সম্পাদক পদে না থাকায় ক্ষোভ-অসন্তোষ দেখা দেয় সংশ্নিষ্টদের মধ্যে। বুধবার থেকে বাদপড়াদের অনেকে ফেসবুকে এ নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান। বাদপড়াদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন মঞ্জুরুল হক লাভলু, শফী আহ্‌মদ, মোশারফ হোসেন, বাদল রায়, আবদুল মজিদ, আবদুল মতিন, আলমগীর সামসুল আলামিন, আবু নাসের, কামরুল হাসান বারী, কাজী তারিক কায়কোবাদ, বাচ্চু মিয়া, মোশাররফ হোসেন রাজা, মজিবুর রহমান হাওলাদার, লিয়াকত সিকদার, অ্যাডভোকেট সাইফুজ্জামান শিখর, রফিকুল ইসলাম কোতোয়াল, অসিত বরণ বিশ্বাস, কামরুল হাসান খোকন, এমএ মনির পাটোয়ারী, খলিলুর রহমান, মোরশেদুজ্জামান সেলিম, মিহির কান্তি ঘোষাল, এইচএম মাসুদ দুলাল, লুৎফুর নাহার মুন্নি, শাজাহান শিশির, নাজমুল হাসান তুহিন, মাইনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, অজয় কর খোকন, মাহমুদ হাসান রিপন, মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, গোলাম সারোয়ার কবির, এইচএম বদিউজ্জামান সোহাগ, রাশেদুল বাশার ডলার, ডা. জাকারিয়া স্বপন, প্রকৌশলী শফিকুর রহমান প্রমুখ।

উপকমিটির পদপ্রত্যাশী নেতাদের মধ্যে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন বলেছেন, গত কেন্দ্রীয় উপকমিটি গঠনের সময়ও এমন বিতর্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। সেবার গঠনতন্ত্র বর্ণিত সংখ্যার কয়েকগুণ বেশি সহ-সম্পাদক মনোনয়ন দেওয়ায় এবং ত্যাগী-দক্ষদের বাদ দিয়ে বিতর্কিত ও অদক্ষদের দিয়ে উপকমিটিগুলো গঠন করায় ব্যাপক সমালোচনা হয়। এবার তারা আশা করেছিলেন, দক্ষতা ও যোগ্যতার বিচার করে স্বচ্ছতার সঙ্গে উপকমিটিগুলো পুনর্গঠন করা হবে। কিন্তু এবারও একই রকম পরিস্থিতি দেখা দেওয়ায় তারা হতাশ।

জেলা নেতারাও সহ-সম্পাদক :উপকমিটিগুলো গঠনের আগেই বলা হয়েছিল, যারা দলের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা কমিটিতে আছেন, তারা সহসম্পাদক হতে পারবেন না। দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী দলের একটি কমিটিতে থাকলে সাধারণত অন্য কমিটিতে স্থান দেওয়া হয় না কাউকে। অথচ উপকমিটির সহ-সম্পাদক হিসেবে যারা মনোনয়ন পান, তাদের কমপক্ষে ১০ জন বিভিন্ন জেলা কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন মানিকগঞ্জের ফাহিম হোসেন রনি, যশোরের জয়দেব নন্দী, বরগুনার মশিউর রহমান শিহাব, পিরোজপুরের ইসহাক আলী খান পান্না এবং বরিশালের শাহে আলম। আরও রয়েছেন ব্যারিস্টার সাজ্জাদ হোসেন, ব্যারিস্টার ফারহানাসহ অনেকে। এমনকি ধানমণ্ডির কার্যালয়ের কর্মরত একজন স্টাফকেও সহসম্পাদক করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় নেতাদের স্ত্রীরাও সহসম্পাদক হয়েছেন।

এ ছাড়া সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের বর্তমান নেতাদের কয়েকজনকেও উপকমিটির সহ-সম্পাদক অথবা সদস্য পদ দেওয়া নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। এক্ষেত্রে দপ্তর উপকমিটির সহসম্পাদক পদ পেয়েছেন যুবলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক কাজী নাসিম আল মমিন রূপক। একইভাবে স্বেচ্ছাসেবক লীগের দপ্তর সম্পাদক সালেহ মোহাম্মদ টুটুলের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং ছাত্রলীগের উপ-পাঠাগার সম্পাদক ফারুক হোসেনের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপকমিটির সদস্য পদ পাওয়া নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।

সাবেক কয়েকজন সহ-সম্পাদক বলেছেন, একজন কেন্দ্রীয় নেতার কারণেই সহ-সম্পাদক নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তিনি তার পছন্দের ব্যক্তিদেরই সহ-সম্পাদক করেছেন। এ নিয়ে তার ভূমিকাও রীতিমতো প্রশ্নবিদ্ধ। ওই কেন্দ্রীয় নেতা বর্তমানে রীতিমতো তোপের মুখে পড়েছেন। আর ওই কেন্দ্রীয় নেতার কারণে গত কমিটির সময়েও সহ-সম্পাদক করতে গিয়ে বিপত্তি তৈরি হয়েছিল। সাবেক সহ-সম্পাদকরা বলেন, যারা সহ-সম্পাদক হয়েছেন, তাদের বেশিরভাগের বেলায়ই কমিটিতে অন্তর্ভুক্তি কিংবা যোগ্যতা ও দক্ষতা নিয়ে কারও মধ্যে কোনো ক্ষোভ নেই। কিন্তু একই কারণ দেখিয়ে যখন অন্যদের বাদ দেওয়া হয়েছে, তখনই এ নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।

যারা উপকমিটিতে সহ-সম্পাদক হয়েছেন :বিভিন্ন মাধ্যমে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রক্রিয়াধীন উপকমিটিতে যারা রয়েছেন- অর্থ ও পরিকল্পনাবিষয়ক উপকমিটি জিয়াউল আবেদীন, রাজিউর রেজা খোকন চৌধুরী, এসএম সাইফুল্লাহ আল মামুন, রাজিব পারভেজ; আন্তর্জাতিকবিষয়ক উপকমিটি- ব্যারিস্টার শাহ আলী ফরহাদ, জাফর সিদ্দিক বিপ্লব, খান মইনুল ইসলাম মোস্তাক, তাহমিনা খাতুন শিলু, ব্যারিস্টার ফারহানা; আইনবিষয়ক উপকমিটি- ফজলুর রহমান খান, আজাহার উল্লাহ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার সাজ্জাদ হোসেন, কামাল হোসেন; কৃষি ও সমবায়বিষয়ক উপকমিটি- কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন, একেএম জাকির হোসেন জুয়েল, মশিউর রহমান শিহাব, আয়শা আক্তার পপি; তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক উপকমিটি- আবদুল্লাহ আল মামুন তোফাজ্জল, ওবায়দুল ইসলাম, তারেকুজ্জামান, সিলভিয়া পারভিন লেনি; ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটি- জাকির হোসেন মারুফ, চৌধুরী সাইফুর নবী সাগর, মোজাফ্‌ফর আহমেদ জমাদার, মিজবাহ উদ্দিন প্রিন্স; দপ্তর উপকমিটি- ইস্কান্দার মির্জা শামীম, ফয়সাল আহমেদ রিয়াদ, কাজী নাসিম আল মমিন রূপক, কেএম কবির হোসেন, তানভীর হোসেন রুবেল; ধর্মবিষয়ক উপকমিটি- আরিফুজ্জামান মিয়া টুটুল, আবদুল্লাহ আল মামুন, শাজাহান বিপ্লব, শফিকুল ইসলাম বাবু; প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটি- সুভাষ সিংহ রায়, এনামুল হক চৌধুরী খসরু, গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, তারিক সুজাত, ইঞ্জিনিয়ার তন্ময় আহমেদ; বন ও পরিবেশবিষয়ক উপকমিটি- বাহাদুর বেপারী, আমিনুল হক কবির, মিলন মাদবর, এসএম আলমগীর হোসেন; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক উপকমিটি- ইস্তাক আহমেদ শিমুল, এসএম আল ইমরান, ড. মাসুম ইকবাল, ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মশিউল ইসলাম (আদনান); মহিলাবিষয়ক উপকমিটি- ফাহিমা খানম চৌধুরী, ডা. মল্লিকা রহমান রুনী; মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপকমিটি- নির্মল গোস্বামী, সুশান্ত কুমার বাইন, মনিরুজ্জামান মনির; যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক উপকমিটি- সেকান্দার আলী, সাহাবুদ্দিন ফরাজী, তারেক শামস খান হিমু, হেমায়েত উদ্দিন; শিক্ষা ও মানবসম্পদবিষয়ক উপকমিটি- প্রেম কুমার মণ্ডল, সোহেলী সুলতানা সুমী, নূরজাহান আক্তার সবুজ, ফারাহ দীবা দীপ্তি; শ্রম ও জনশক্তিবিষয়ক উপকমিটি- কামরুজ্জামান আনসারী, জহির উদ্দিন লিপটন, কামিল হোসেন ঢালী, আবদুল্লাহ আল মামুন; শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটি- আবিদুর রহমান লিটু, কেএম জামান (রোমেল), ফারুক আহম্মদ, একেএম সাহিদ রেজা, সংস্কৃতিবিষয়ক উপকমিটি- জয়দেব নন্দী, সুব্রত চন্দ্র চন্দ, এসডি রুবেল; স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা উপকমিটি- একেএম সজিব উর রশিদ সজিব, ডা. সিএম এহসানুল খালেক, ডা. মোতাহার হোসেন চৌধুরী, ডা. মানবেন্দ্র রায়, সহসম্পাদক (সাংগঠনিক সম্পাদকের জন্য), রংপুর বিভাগ- ইঞ্জিনিয়ার আতাউল মাহমুদ, মেহেদী জামিল, এসএম এনামুল হক আবীর; রাজশাহী বিভাগ- রুবাহিয়াত রাকিব, তাজমহল হীরক, সেলিম রেজা সুইট; খুলনা বিভাগ- আহম্মদ আলী মোল্লা, ডা. পবিত্র দেবনাথ, খাদেমুল ইসলাম; বরিশাল বিভাগ- শাহে আলম, ইসহাক আলী খান পান্না, বলরাম পোদ্দার; ঢাকা বিভাগ- এইচএম মিজানুর রহমান জনী, আলতাফ হোসেন বিপ্লব, অসীম সরকার; ময়মনসিংহ বিভাগ- মোস্তাফিজুর রহমান রাজু, আরিফুল হাই রাজিব, রাশেদুল মাহমুদ রাসেল; সিলেট বিভাগ- রইচ-উল-আলম মোল্লা, মাহমুদুল আছাদ রাসেল, আমান উল্লাহ আমান; চট্টগ্রাম বিভাগ- সাইফুদ্দিন নাসির, জহির শিকদার, মাহমুদ সালাহউদ্দিন চৌধুরী, বদিউজ্জামান সোহাগ ও মোখলেছুর রহমান। সমকাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়