মরিয়ম চম্পা : মার্কিন ডাক্তারদের দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন অলিম্পিক ক্রীড়াবিদ সিমোন বাইস। আমেরিকান জিমনেশিয়ান সিমোন ‘মি-টু’ ক্যাম্পেইনের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘জিমনেস্টিকস দলের ডা. লরি নাসারের তত্ত্ববধানে থাকা সব মেয়েই যৌন হয়রানির শিকার হয়েছে। সেটা থেকে আমিও বাদ যাইনি।’
সোমবার বাইস এক টুইট পোস্টে হ্যাশট্যাগ মি-টু কোড করে লিখেন, হ্যাশট্যাগ মি-টু’র সুবাদে অবশেষে নাসারের যৌন হয়রানি সম্পর্কে মুখ খুলতে পারলাম। আমি চাই আরও যে সকল মেয়ে তার দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছে তারাও প্রতিবাদ করুক। বিশ্বাস করুন, আমি সত্যিই চাই এর প্রতিবাদ হোক। এতোদিন নানা কারণে আমার এই তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা সবার সাথে শেয়ার করতে পারিনি। আমি জানি যে, এখানে আমার কোন দোষ ছিল না।
সিমোন বলেন, নাসার হচ্ছেন আমেরিকার জিমনেস্টেটিকস চতুর্থ অলিম্পিক গেইমসের টিম ডাক্তার। সে আমাদের মতো তরুণ ও উদীয়মান খেলোয়াড়দের আশার সঞ্চারের পাশাপাশি কিভাবে গোল্ড মেডেল অর্জন করা যায় সে বিষয়ে কাউন্সিলিং করতেন। কিন্তু তিনি যে অন্যায় করেছেন, হ্যাশট্যাগ মি-টু মুভমেন্টের আওতায় এনে তার সকল প্রকার অপকর্মের বিচার হবে বলে আশা করিছ। সিএনএন