শিরোনাম
◈ ইসরায়েল খেললে বিশ্বকাপ ফুটবল বয়কট কর‌বে স্পেন ◈ এ‌শিয়া কা‌পে রা‌তে শ্রীলঙ্কা - আফগা‌নিস্তান মু‌খোমু‌খি, লঙ্কান‌দের জয় দেখার অ‌পেক্ষায় বাংলাদেশ  ◈ আওয়মী লীগ বিহীন বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন নিয়ে দিল্লিতে এখন যে সব চিন্তাভাবনা  ◈ চ‌্যা‌ম্পিয়ন্স লিগ, চেলসিকে হা‌রি‌য়ে বায়ার্ন মিউ‌নি‌খের শুভ সূচনা ◈ কিশোরগঞ্জ সম্মেলনে যাওয়ার জন্য স্থগিতাদেশ উঠিয়ে দিন, না হলে ভিন্ন পথ নেবো, জানালেন ফজলুর রহমান ◈ দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে নতুন অস্থিরতা ◈ হ‌্যান্ড‌শেক না করায় অপরাধ হিসা‌বে ভারতের ম‌্যাচ ফি ৫০ ভাগ একং ২‌টি ডি‌মে‌রিট প‌য়েন্ট জ‌রিমানা হ‌তে পা‌রে ◈ এআই, কোয়ান্টাম ও নিউক্লিয়ার এনার্জিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের বড় চুক্তি ◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

প্রকাশিত : ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১০:৪৮ দুপুর
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১০:৪৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জাতিসংঘে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে প্রস্তাব, বিরোধীতা চীন ও রাশিয়ার

পরাগ মাঝি : জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে। রোববার ওই প্রস্তাবনার প্রাক্কালে এর বিরোধীতা করে রাশিয়া, চীনসহ মিয়ানমারের কয়েকটি প্রতিবেশী কয়েকটি দেশ। বিরোধীতা উপেক্ষা করেই মিয়ানমারে জাতিসংঘের বিশেষ দূত নিয়োগের প্রস্তাব করে সাধারণ পরিষদ। প্রস্তাবনা অনুযায়ী রোহিঙ্গা নির্যাতন বন্ধ ও তাদের প্রত্যাবাস বন্ধে মিয়ানমারের প্রতি আহŸান জানানো হয়।

সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবনা উত্থাপন করা হলে তাৎক্ষনিকভাবে প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয় রাশিয়া, চীন, কম্বোডিয়া, লাওস ও ফিলিপাইন, রেবলারুশ, সিরিয়া ও জিম্বাবুয়ে। সেদিন মুসলিম প্রধান দেশগুলোর সমন্বয়ে গঠিত ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) প্রস্তাবটি ১২২ ভোটে সাধারণ পরিষদে পাশ হয়। প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে মোট ১০টি দেশ। আর ২৪টি দেশ ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল।

পাশ হওয়া রেজুলেশনটিতে রাখাইনে ত্রাণ কর্মীদের অবাধ চলাচল, সকল রোহিঙ্গা শরণার্থীকে ফিরিয়ে নেওয়ার ও তাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য মিয়ানমার সরকারের প্রতি আহŸান জানানো হয়। সেই সঙ্গে মিয়ানমারে বিশেষ দূত নিয়োগের জন্যও জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের প্রতি অনুরোধ করা হয়।

মিয়ানমারে বিশেষ দূত নিয়োগ নিয়ে জাতিসংঘের বাজেট কমিটি সবুজ সংকেত দেওয়ার পর সাধারণ পরিষদে এই প্রস্তাব তোলা হয়।
গত ২৫ আগস্ট রাখাইনে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ৩০টি চৌকিতে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির হামলার পর মিয়ানমারের সেনাবাহিনী নির্বিচারে রোহিঙ্গা নিধন শুরু করে। এসময় রোহিঙ্গাদের শত শত গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। নারীদের ধর্ষণ করা হয়। জাতিসংঘ একে ‘জাতিগত নিধন’ হিসেবে আখ্যায়িত করে।

গত সপ্তাহে মিয়ানমারে নিযুক্ত জাতিসংঘের বিশেষ র‌্যাপোটিউর ইয়াঙ্ঘি লি জানান, মিয়ানমার সরকার তাকে নিষিদ্ধ করেছে এবং সরকার তার সাথে আর কোনো ধরনের সহযোগিতা করছে না। রয়টার্স

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়