শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৭:০৪ বিকাল
আপডেট : ২৯ জানুয়ারী, ২০২৩, ০৫:০৩ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গরুর আবাসিক হোটেল নিয়ে রংপুরে আলোড়ন

গরুর আবাসিক হোটেল

সঞ্চয় বিশ্বাস: রংপুর নগরীতে আসানুর রহমান নামের এক ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন গরুর আবাসিক হোটেল। নামমাত্র অল্প খরচে নিরাপদ নিরাপত্তা বলয়ে গরুর পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা গরু ব্যবসায়ীরা পাচ্ছেন আবাসিক সুবিধা। ইত্তেফাক

রংপুরে ব্যতিক্রমধর্মী এই আবাসিক হোটেল নিয়ে নগরীজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। এই  এ আবাসিক হোটেলে প্রতিটি গরুর এক রাত্রী যাপন বাবদ ৬০ টাকা করে নেওয়া হয়। সেখানে ১০০ গরু রাখার ব্যবস্থা রয়েছে।

রংপুর-ঢাকা রুটে নগরীর প্রবেশমুখ মর্ডান মোড়ের ধর্মদাস বারো আউলিয়া এলাকায় গরুর এই আবাসিক হোটেল। হোটেলে রয়েছে গরুর জন্য নির্ধারিত স্থান এবং গবাদিপশুর থাকা-খাওয়ার সুযোগ-সুবিধা।

রংপুরসহ পার্শ্ববর্তী জেলার হাটগুলো থেকে গরু কিনে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নেওয়ার জন্য এখানে গরুকে নিয়ে রাত কাটান ব্যবসায়ীরা। এ সুযোগে গরু ব্যবসায়ীরা যেমন নির্বিঘ্নে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারছেন, তেমনি পশুর সেবা নিশ্চিত হচ্ছে আবাসিক হোটেলে। এখানে রয়েছে প্রাণীর বসবাসযোগ্য সার্বিক ব্যবস্থা। সার্বক্ষণিক পরিচর্যায় রয়েছেন চারজন কর্মচারী।

রাজধানীর গরুর ব্যবসায়ী মোকারম হোসেন বলেন, এখানে গরু রেখে নিশ্চিন্ত থাকা যায়। প্রাণীগুলো এক রাত বিশ্রাম দিয়ে ট্রাককে দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে যেতে অনেক সুবিধা হয়। এ কারণে আমরা অনেকেই আবাসিক হোটেলে গরু রাখি।

আবাসিক হোটেলের উদ্যোক্তা আসানুর রহমান বলেন, তিনি নগরীর টার্মিনাল বড়বাড়ী দেওডোবা এলাকার বাসিন্দা। সাত-আট বছর আগে মর্ডান মোড় সংলগ্ন বারো আউলিয়া এলাকায় তিনি গরুর আরাম করার জন্য হোটেলটি তৈরি করেন। ঝড়-বৃষ্টির সময় গরু নিয়ে খুব বেকায়দায় পড়তে হয় ব্যাপারী ও গরু ব্যবসায়ীদের। আবাসিক হোটেল হওয়াতে রোদ-ঝড়-বৃষ্টিতে গরুর কোনো ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই। ব্যবসায়ী ও ব্যাপারীদের ভোগান্তি কমেছে। এখন হোটেলকে ঘিরে অনেকের কর্মসংস্থান হয়েছে।

এসবি২/এসএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়