স্পোর্টস ডেস্ক: আইপিএল শুরুর আগে দারুণ এক স্বীকৃতি পেলেন বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা। এ বছর ভারতের শীর্ষ একশ' ক্ষমতাধর ব্যক্তির তালিকায় জায়গা পেয়েছেন এই দুই ক্রিকেটার। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক রোহিত ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর তারকা কোহলির পাশাপাশি তালিকায় আছেন বিসিসিআই সেক্রেটারি জয় শাহ।
ভারতে ক্রিকেট উৎসব শুরুর অপেক্ষা। আইপিএলের ১৬তম আসর কড়া নাড়ছে দরজায়। ভারতীয় ইয়াংস্টারদের জন্য রোমাঞ্চের মঞ্চ। আইকন ক্রিকেটারদের জন্য মর্যাদার। তাই প্রতিবারই মর্যাদাপূর্ণ ইভেন্টের শিরোপার জন্য হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে নামেন কোহলি-রোহিতরা।
আইপিএল শুরুর ঠিক আগ মুহূর্তে আরও এক মর্যাদার আসনে ইন্ডিয়ান ক্রিকেটের দুই সুপারস্টার। ভারতের শীর্ষ ক্ষমতাধর ব্যক্তিত্বের তালিকায় আছেন বিরাট কোহলি ও রোহিত শর্মা।
২০২৩ সালের মোস্ট পাওয়ারফুল হান্ড্রেড ইন্ডিয়ান্সের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে দেশটির গণমাধ্যম- ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস। এলিট লিস্টে শীর্ষ পঞ্চাশে জায়গা হয়নি কোহলি-রোহিতের। তবে, তালিকায় এই দু'জন ছাড়া আর কোনো ক্রিকেটারের জায়গা হয়নি। সুপারস্টার কোহলি আছেন ৫৩ নম্বরে আর জাতীয় দলের অধিনায়ক রোহিতের অবস্থান ৮৩'তে।
ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি এই প্রজন্মের সেরা। শচীন টেন্ডুলকারের পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক। ভারতীয় ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সফল অধিনায়কও বলা হয় তাকে। কম্পিটিটিভ মনোভাব ও আগ্রাসী নেতৃত্বের জন্য গোটা বিশ্বেই তরুণদের কাছে অনুকরণীয় আইপিএল টিম রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর সাবেক এ ক্যাপ্টেন।
অন্যদিকে, মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের সফলতম অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ওয়ানডেতে ৩ ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকানো একমাত্র ব্যাটার হিটম্যান। লিডারশিপ স্কিলের কারণেও প্রশংসিত জাতীয় দলের সব ফরম্যাটের ক্যাপ্টেন।
মূলত জনপ্রিয়তা ও কন্ট্রিবিউশনের বিবেচনায় রোহিত-কোহলিকে টপ হান্ড্রেড পাওয়ারফুল মেনের লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই তালিকায় আছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট আরও একজন। তিনি বিসিসিআইয়ের সেক্রেটারি ও এসিসির চিফ জয় শাহ। এই স্বীকৃতির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে- আইপিএলের কাঠামো শক্তিশালী করতে তার অবদান। জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের নতুন আসরটিকে আরও জাঁকজমকপূর্ণ করতে কাজ করছে জয় শাহের বোর্ড।
এমএএস