শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৫, ০৯:৫৭ সকাল
আপডেট : ০৫ মে, ২০২৫, ১০:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

ক্রিকেটের জন্য উপযোগী করে তৈরি হবে ছাদে ঢাকা হোবার্টের স্টেডিয়াম 

স্পোর্টস ডেস্ক : পুরোপুরি স্থায়ী ছাদ থাকার কথা ছিল তাসমানিয়ার নতুন ওয়াটারফ্রন্ট স্টেডিয়ামের নকশায়। তবে, সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ক্রিকেটের জন্য সমস্যা তৈরি করতে পারে।

অস্ট্রেলিয়ান ফুটবল লিগ (এএফএল)-এ তাসমানিয়ার দল যুক্ত হওয়ার শর্ত হিসেবে ২৩,০০০ আসনের স্টেডিয়াম নির্মাণ বাধ্যতামূলক। তবে, ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ) এবং ক্রিকেট তাসমানিয়া রাজ্য সরকারকে জানিয়েছে, বর্তমান ছাদ নকশা ক্রিকেটের জন্য উপযুক্ত নয়।

তারা বলছে, ছাদের কারণে মাঠের বিভিন্ন অংশ, বিশেষ করে পিচে ছায়া পড়বে। এতে খেলার গতি ও মানে প্রভাব পড়তে পারে। তাই তারা বিকল্প নকশা নিয়ে আলোচনা করতে চায়।

ক্রিকেট তাসমানিয়া ও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া স্টেডিয়াম নির্মাণের পক্ষে। তবে তারা চায়, এটি ক্রিকেটের জন্যও উপযোগী হোক। স্টেডিয়ামের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৭৭৫ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার। - যমুনানিউজ

প্রকল্পের নকশায় স্বচ্ছ ছাদ ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এটি ইস্পাত ও কাঠ দিয়ে তৈরি হবে। ম্যাককোয়ারি পয়েন্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের সিইও অ্যান বিচ জানান, নকশা এখনও পরিবর্তন করা হচ্ছে। স্বচ্ছ ছাদ থাকার কারণে রোদে ছায়া পড়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে, কাঠের বিমের সংখ্যা কমানো এবং নির্মাণ সামগ্রী পরিবর্তন করে এটি সমাধান করা যেতে পারে।

ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া বলছে, তারা তাসমানিয়ার সরকারের সঙ্গে কাজ করছে। তারা চায়, স্টেডিয়ামটি সব ধরনের ক্রিকেটের জন্য উপযোগী হোক। এতে আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ম্যাচ আয়োজন করা সহজ হবে। স্টেডিয়ামটি ২০২৯ সালের মধ্যে নির্মাণ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। এটি অনুমোদনের জন্য রাজ্য সংসদে ভোট হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়