শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ১০:৩৮ রাত
আপডেট : ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় বাংলাদেশ ক্রিকেটের সেরা অর্জন: শান্ত

 স্পোর্টস ডেস্ক: বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা রাওয়ালপিন্ডিতে দুই টেস্টের পুরোটা জুড়ে ব্যাটে-বলে দাপুটে পারফরম্যান্স করে দেখিয়েছেন। মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস, মেহেদী হাসান মিরাজদের অবিশ্বাস্য পারফরম্যান্সে পাকিস্তানকে তাদেরই মাটিতে হোয়াইটওয়াশ করেছে বাংলাদেশ। প্রথমবারের মতো বাবর আজমদের টেস্টে হোয়াইটওয়াশ করে দেশে ফিরেছেন নাজমুল হোসেন শান্তরা। দেশে ফিরে শান্ত জানালেন, এই সিরিজ জয়কে বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন তিনি ও তার দল।

পাকিস্তানের বিপক্ষে অসাধারণ দুটি জয়ের পর অবশ্য একসাথে দেশে ফিরতে পারেননি ক্রিকেটাররা। দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে ৪ সেপ্টেম্বর রাতে দেশের মাটিতে পা রাখছেন তারা। যেখানে প্রথম ভাগের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে বাংলাদেশে এসে পৌঁছেছেন বেশ কয়েকজন।

বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ১১ টায় ঢাকার বিমানবন্দরে নেমেছেন ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজমেন্টের সদস্যরা। এরপর করাচি থেকে দুবাই হয়ে ৪ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১ টায় বাংলাদেশে এসেছেন শান্ত, পেসার নাহিদ রানা, শরিফুল ইসলাম, খালেদ আহমেদ, সিরিজসেরা হওয়া মিরাজ, দ্বিতীয় টেস্টে ম্যান অব ম্যাচ হওয়া লিটন দাস, প্রথম টেস্টে ৯৩ রানের ইনিংস খেলা ওপেনার সাদমান ইসলাম এবং স্পিনার তাইজুল ইসলাম।

টেস্ট ক্রিকেটে ২৪ বছরের পথচলায় ১৪৪টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জিতেছে মাত্র ২১টিতে। এই ২১ জয়ের মধ্যে জিম্বাবুয়ে, আফগানিস্তান, আয়ারল্যান্ড এবং ২০০৯ সালের তৃতীয় সারির ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ছিলো ১২টি জয়। বাকি ৯টি জয়কেই বড় করে দেখা হয়।

এবার মাত্র তৃতীয়বারের মতো দেশের বাইরে টেস্ট সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। এর আগে দুই সিরিজ জয় ছিলো জিম্বাবুয়ে ও ২০০৯ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজে। তাই এটাকে দেশের বাইরে সেরা টেস্ট সিরিজ জয় বলতেই হবে। অবশ্য শান্ত মনে করছেন সব সংস্করণের সাফল্য মিলিয়েই এটা সেরা অর্জন।

তিনি বলেন, আমার কাছে তো মনে হয়, বাংলাদেশ ক্রিকেটের সবচেয়ে সেরা অর্জনগুলির একটি। বেস্ট আমার মনে হয়, সবচেয়ে বড় অর্জন এটা বাংলাদেশ ক্রিকেটের। এটা শুধু আমার একার ব্যক্তিগত কথা নয়, দলের সবাই এটা বিশ্বাস করে। খুবই ভালো লাগছে।

এদিকে এই সিরিজ সামনে রেখে বেশ লম্বা প্রস্তুতি নেয় বাংলাদেশের লাল বলের ক্রিকেটাররা। সিলেট এবং চট্টগ্রামে বিশেষ ক্যাম্প করেছে তারা। দেশের রাজনৈতিক অবস্থা ক্রমশ খারাপ হওয়ায় আগেভাগে পাকিস্তান চলে যায় দলটি।
শান্ত আরও বলেন, এই সিরিজটি খুবই ভালো গিয়েছে। আমরা যেভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি, সফরে যাওয়ার আগে এবং ওখানে যাওয়ার পরৃ দলের প্রত্যেকের মানসিকতা, স্কিল নিয়ে চিন্তাভাবনা, সব মিলিয়ে খুব ভালো প্রস্তুতি ছিল এবং প্রত্যেকের ইচ্ছা ছিল যেন আমরা খেলায় জিততে পারি। আমরা পাকিস্তানে তিন দিন আগে গিয়েছিলাম, এটা আমাদেরকে বাড়তি সুবিধা দিয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়