শিরোনাম
◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩ ◈ স্প‌্যা‌নিশ ক্যাবরেরাই থাক‌ছেন বাংলা‌দেশ ফুটবল দ‌লের কোচ ◈ সন্ধ‌্যায় নেপালের বিরু‌দ্ধে লড়াই‌য়ে নাম‌ছে বাংলা‌দে‌শের মে‌য়েরা ◈ ঢাকায় হবে এশিয়া কাপের সভা, ভারত অংশ নে‌বে না ◈ এবার যে কারণে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করলেন ড. ফয়জুল হক

প্রকাশিত : ১২ জুন, ২০২৪, ০৩:২০ রাত
আপডেট : ১২ জুন, ২০২৪, ০৩:২০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

তবু ইনজেকশন ভয় পায় না কে?

ইকবাল আনোয়ার

ইকবাল আনোয়ার: আমার কাছেও ছিলো। স্টিলের বাক্স। সেখানে নানা মাপের স্টিলের গোড়ালি দেওয়া নিডেল। থরে থরে কম বোর থেকে মোটা বোরএ সাজানো। কাচের সিরিন্স ছিলো দু’তিনটা। এ হলো প্রাথমিক থাকার জিনিষ ডাক্তারের থলেতে। বাসায় ডাক্তার এলেই, গরম পানি করার দরকার পরতো। মা-চাচিরা কী যে যত্নে পরিষ্কার এলমোনিয়াম পাত্রে গরম পানি করে এনে রাখতো ডাক্তারের সামনে। রোগীর অবস্থা বেহাল। এসব দেখে তার হার্ট বিট, ব্লাড প্রেসার এমনি বেশি, আরও বেড়ে যেতো। এই ভোঁতা নিডেলে ঘাই খাওয়া মানে,  মরাও এর চেয়ে ভালো। ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে দেওয়াও ভালো। কাচের সিরিঞ্জে গরম পানি নিয়ে চিড়িৎ চিড়িৎ। তারপর ওষুধ নিয়ে জমদেবের মতো রাগী ডাক্তার এগিয়ে আসতো। চারপাঁচজন ঝাপটে ধরে থাকতো রোগীকে। শিশুদের অবস্থা কী? নির্যাতন। প্রতিদিনের ইনজেকশন দেওয়ার পর মনে হতো যাক বাবা বাঁচা গেছে। কিন্তু আবার আসতো সেই কালো কালকে। এখন ধারালো সুঁই। ওয়ানটাইম সব। কতো উন্নতি। তবু ইনজেকশন ভয় পায় না কে? ভাবি সেই দিনের কথা। ভয়াবহ নাজুক। লেখক: চিকিৎসক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়