বিশ্বজিৎ দত্ত: বিশ্বে বিমান ছিনতাই প্রথম শুরু করেছিলো প্যালেস্তানিরা। সাধারণ নাগরিকদের জিম্মি করে সুবিধা আদায়। বৈশ্বিক কোনো খেলার আসরে খেলোয়ারদের বোমায় মেরেছিলো প্যালেস্তানিরা। সর্বশেষ ইসরায়েলের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কোনো কারণ ছাড়াই সাধারণ মানুষদের নির্বিচারে গুলিকরে হত্যা করেছে তারা। ঘটনাস্থলেই ১৫শ সাধারণ মানুষ মারা যায়। এর মধ্যে নেপালের ১০ জন সাধারণ ছাত্রও ছিলো। পৈশাচিক কায়দায় নারী ও শিশু ও বৃদ্ধদের ধরে জিম্মি করা হয় ২৫০ জনকে। ধর্ষণ ও হত্যার পর মোটর সাইকেলে বেঁধে ঘোরানো হয় পুরো গাজা এলাকা। ইসরায়েলী বাহিনী ১০০ জিম্মিকে উদ্ধার করলেও এখনো ১৫০ জন জিম্মি রয়েছেন। এর মধ্যেই হামাস মাত্র ১ ঘণ্টায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার ড্রোন ও মিসাইল হামলা করেছে । হিজবুল্লা ১ হাজার মিশাইল হামলা করেছে। হুতি ১৫০টি মিসাইল হামলা করেছে। ইরান সাড়ে তিনশ মিসাইল ও ড্রোন হামলা করেছে। ইসরায়েলের সক্ষমতা না থাকলে এই জনগোষ্ঠি এসব হামলায় এতোদিনে মাটির সঙ্গে মিশে যেতো। একটা সময়ে ময়মনসিংহে প্যালেস্টাইনের পক্ষে আলোকচিত্র প্রদর্শনি করেছিলাম। প্যালেস্টাইন দূতাবাসের কর্মকর্তারা সেখানে গিয়েছিলেন। তখন এটাকে ন্যায় বলে জানতাম। এখন মনে হয় সবটাই ন্যায় নয়। গলদ রয়েছে। লেখক: সাংবাদিক
আপনার মতামত লিখুন :