শিরোনাম
◈ সমমনাদের অসন্তোষ বাড়ছে, আসন বণ্টনে বিএনপি-র কঠিন সমীকরণ ◈ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থাকলেও বাড়ছে দারিদ্র্য—সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা ◈ ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ: ১২ গ্রুপে ৪৮ দল, একনজরে দেখুন কে কার প্রতিপক্ষ ◈ অবশেষে ‘শান্তি’ পুরস্কার পেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প ◈ খালেদা জিয়ার এন্ডোস্কপি সম্পন্ন, বন্ধ হয়েছে পাকস্থলীর রক্তক্ষরণ ◈ নির্বাচনে অংশ নেওয়া জাতীয় পার্টির নিজস্ব ইচ্ছা: প্রেস সচিব ◈ লা‌তিন - বাংলা সুপার কা‌পে ব্রাজিলের কাছে পরা‌জিত বাংলাদেশ ◈ ব্রিটেনে অবৈধ ডেলিভারি ড্রাইভার অভিযানে ৬০ জনকে ফেরত পাঠানোর সিদ্ধান্ত, বাংলাদেশিও রয়েছেন আটক তালিকায় ◈ শেখ হাসিনার দুঃশাসনে খালেদা জিয়ার ওপর নেমেছিল নিপীড়নের ঝড়: তারেক রহমান ◈ মনোনয়ন পেলেন বিএনপির ১১ নারী প্রার্থী, কে কোন আসনে?

প্রকাশিত : ০১ ডিসেম্বর, ২০২২, ০৯:৩৭ সকাল
আপডেট : ০১ ডিসেম্বর, ২০২২, ১১:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাজশাহী কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির ফাঁসি কার্যকর

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার

ইফতেখার আলম বিশাল, রাজশাহী: রাজশাহী কারাগারে গোদাগাড়ী উপজেলার বাসিন্দা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার (চলতি দায়িত্বে) আব্দুল জলিল বিষয়টি গণমাধ্যম কর্মীদের নিশ্চিত করেন। 

বুধবার (৩০ নভেম্বর) রাত ১০টা ১ মিনিটে ওই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়। 

ফাঁসি কার্যকর হওয়া ব্যক্তি হলেন, রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নিমতলা গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে রকিবর রহমান ওরফে ওকিব।

জানা গেছে, ১৯৯৯ সালের একটি খুনের মামলায় রকিবরের মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। পরে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন রাষ্ট্রপতির কাছে। তবে আবেদন নাকচ হলে বুধবার রাতে বিধি মেনে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে তার ফাঁসি কার্যকর  করে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার কর্তৃপক্ষ।

এ বিষয়ে সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল জলিল জানান, বুধবার রাতে রকিবর রহমানের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। পরে মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে কারাবিধি মেনে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল জলিল বিষয়টি গণমাধ্যম কর্মীদের নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ফাঁসি কার্যকরের পর লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

কারাগার সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৯ সালের ২ জানুয়ারি খোরশেদা খাতুন নামের এক নারীকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় খোরশেদার বাবা আব্দুল জব্বার সাতজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন গোদাগাড়ী থানায়।

এ মামলায় শুনানি শেষে রাজশাহীর নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল আদালত ২০০৪ সালের ৮ আগস্ট চার আসামের মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেন। তারা হলো, হেলাল উদ্দিন, রকিবর রহমান, লাল মোহাম্মদ ও বাছির উদ্দিন। তাদের মধ্যে বুধবার রাতে রকিবুর রহমানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো।

প্রতিনিধি/এইচএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়