শিরোনাম
◈ ঋতুপর্ণার জোড়া গোলে মিয়ানমারকে হারিয়ে ইতিহাসের দোরগোড়ায় বাংলাদেশ নারী দল ◈ বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিতে ইসি'কে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান ◈ অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জাতিসংঘকে একযোগে কাজের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ ছয় মাসের জন্য চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনা করবে নৌবাহিনী: নৌ উপদেষ্টা ◈ গাজায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব: ট্রাম্প বললেন, ইসরায়েল ‘প্রয়োজনীয় শর্তে’ সম্মত ◈ দেশের ৩২ বিমা কোম্পানি উচ্চ ঝুঁকিতে: আইডিআরএ চেয়ারম্যান ◈ নতুন মূল্য নির্ধারণ এলপি গ্যাসের  ◈ আগামী এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল ◈ ৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি ঘোষণা, প্রজ্ঞাপন জারি ◈ জুলাইয়ের মাঝামাঝিতে জাতীয় সনদে পৌঁছার আশাবাদ আলী রীয়াজের

প্রকাশিত : ২৪ নভেম্বর, ২০২২, ০৪:১৫ দুপুর
আপডেট : ২৪ নভেম্বর, ২০২২, ০৪:৩১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পিবিআই পুলিশ সুপারের মামলায় গ্রেপ্তার এসপি বাবুল

বাবুল আক্তার

শেখ দিদারুল : পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানার করা মামলায় পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল হালিমের আদালতে শুনানি শেষে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।

বাবুল আক্তারের আইনজীবী অ্যাডভোকেট গোলাম মাওলা মুরাদ বলেন, ‘চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানার করা মামলায় বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আমরা বাবুল আক্তারের জামিন ও তার সঙ্গে একান্তে কথা বলার অনুমতি চেয়ে আদালতে আবেদন করেছি। এ দুটি আবেদনের কোনো শুনানি হয়নি। এর আগে সকালে বাবুলকে আদালতে আনা হয়ছিল। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’ 

এর আগে গত ১৭ অক্টোবর রাতে নগরীর খুলশী থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রাম মেট্রোর ইনচার্জ পুলিশ সুপার নাঈমা সুলতানা।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন বাবুল আক্তারের ভাই মো. হাবিবুর রহমান লাবু ও বাবুল আক্তারের বাবা আবদুল ওয়াদুদ মিয়া। একই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ঢাকার ধানমন্ডি থানায় আরেকটি মামলা করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক বনজ কুমার মজুমদার।

পুলিশ সুপারের মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে ইলিয়াস হোসাইন কর্তৃক গত ৩ সেপ্টেম্বর ইউটিউবে একটি ভিডিও প্রচার করে। এর মধ্যে তার সহযোগী আসামি বাবুল, লাবু, ওয়াদুদ মিয়া এবং তাদের অজ্ঞাতনামা সহযোগীরা পূর্বপরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রচারিত ভিডিওতে মিথ্যা, বানোয়াট ও মানহানিকর বক্তব্য রেখেছেন।


তারা পরস্পর যোগসাজশে মামলার বাদীর মানহানি এবং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদা ভূলুণ্ঠিত করাসহ তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে সবার মিথ্যা বক্তব্য সংবলিত একটি ভিডিও প্রচার করে। ভিডিওতে প্রকাশিত সব বিষয় সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যমূলক বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

এজাহারে আরও বলা হয়েছে, সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের মামলার সঠিক তদন্তের কারণে বাদীর চরিত্র হনন, পুলিশ বিভাগে এবং জনসমক্ষে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য এই মিথ্যা মানহানিকর বক্তব্য প্রকাশ করা হয়েছে। সম্পাদনা: খালিদ আহমেদ

প্রতিনিধি/জেএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়