শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ২৪ নভেম্বর, ২০২২, ০৪:১৫ দুপুর
আপডেট : ২৪ নভেম্বর, ২০২২, ০৪:৩১ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পিবিআই পুলিশ সুপারের মামলায় গ্রেপ্তার এসপি বাবুল

বাবুল আক্তার

শেখ দিদারুল : পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানার করা মামলায় পুলিশের সাবেক এসপি বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল হালিমের আদালতে শুনানি শেষে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।

বাবুল আক্তারের আইনজীবী অ্যাডভোকেট গোলাম মাওলা মুরাদ বলেন, ‘চট্টগ্রামের পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানার করা মামলায় বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আমরা বাবুল আক্তারের জামিন ও তার সঙ্গে একান্তে কথা বলার অনুমতি চেয়ে আদালতে আবেদন করেছি। এ দুটি আবেদনের কোনো শুনানি হয়নি। এর আগে সকালে বাবুলকে আদালতে আনা হয়ছিল। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’ 

এর আগে গত ১৭ অক্টোবর রাতে নগরীর খুলশী থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলাটি করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) চট্টগ্রাম মেট্রোর ইনচার্জ পুলিশ সুপার নাঈমা সুলতানা।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন বাবুল আক্তারের ভাই মো. হাবিবুর রহমান লাবু ও বাবুল আক্তারের বাবা আবদুল ওয়াদুদ মিয়া। একই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ঢাকার ধানমন্ডি থানায় আরেকটি মামলা করেন পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক বনজ কুমার মজুমদার।

পুলিশ সুপারের মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামিরা পরস্পরের যোগসাজশে ইলিয়াস হোসাইন কর্তৃক গত ৩ সেপ্টেম্বর ইউটিউবে একটি ভিডিও প্রচার করে। এর মধ্যে তার সহযোগী আসামি বাবুল, লাবু, ওয়াদুদ মিয়া এবং তাদের অজ্ঞাতনামা সহযোগীরা পূর্বপরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রচারিত ভিডিওতে মিথ্যা, বানোয়াট ও মানহানিকর বক্তব্য রেখেছেন।


তারা পরস্পর যোগসাজশে মামলার বাদীর মানহানি এবং সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদা ভূলুণ্ঠিত করাসহ তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে সবার মিথ্যা বক্তব্য সংবলিত একটি ভিডিও প্রচার করে। ভিডিওতে প্রকাশিত সব বিষয় সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যমূলক বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।

এজাহারে আরও বলা হয়েছে, সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের মামলার সঠিক তদন্তের কারণে বাদীর চরিত্র হনন, পুলিশ বিভাগে এবং জনসমক্ষে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য এই মিথ্যা মানহানিকর বক্তব্য প্রকাশ করা হয়েছে। সম্পাদনা: খালিদ আহমেদ

প্রতিনিধি/জেএ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়