শিরোনাম
◈ ‘অপারেশন সিন্দুর’ ভারতের আধিপত্যকে ক্ষুণ্ন করেছে ◈ আপনাদের বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে, কিন্তু পাকিস্তানিরা আসলেই মেধাবী: ডোনাল্ড ট্রাম্প ◈ সন্তান লাভের আশায় প্রতারককে দিলেন ২৫ ভরি স্বর্ণ! (ভিডিও) ◈ ফেসবুক পোস্টে প্রতিক্রিয়া দেওয়ায় মৎস্য অধিদপ্তরের পাঁচ কর্মকর্তাকে নোটিশ ◈ নির্বাচনের জন্য ঘেরাও করা লাগলে, এটা হবে দুর্ভাগ্যজনক: সালাহউদ্দিন আহমদ  ◈ গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়িতে অভিযানে যা পেলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনী (ভিডিও) ◈ সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে: তারেক রহমান ◈ রাজধানীর যেসব এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করল ডিএমপি ◈ বাজারভিত্তিক হার চালুর ৩ দিনের মাথায় ডলারের দাম বাড়ল ◈ ঢাকাসহ ১১ জেলায় রাত ২টার মধ্যে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে

প্রকাশিত : ১৭ মে, ২০২৫, ০৫:৩৪ বিকাল
আপডেট : ১৮ মে, ২০২৫, ০২:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

হত্যাচেষ্টা মামলায় সস্ত্রীক কারাগারে আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার

বহুল আলোচিত ‘চাইল্ড অ্যান্ড ওল্ড এজ কেয়ার’ আশ্রমের চেয়ারম্যান মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রী মিঠু হালদারকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় আত্মসমর্পণের পর তাদের বিরুদ্ধে এই আদেশ দেওয়া হয়। 

শনিবার (১৭ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমানের আদালত শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রীকে কারাগারে পাঠান। 

এ বিষয়ে তার আইনজীবী ওহিদুজ্জামান বিপ্পব বলেন, গত ৬ মে আদালত এ মামলায় অভিযোগ পত্র আমলে নেয়। তার আগের দিন (৫ মে) মিল্টন সমাদ্দারের মা মারা যান। সে কারণে তিনি আদালতে উপস্থিত হতে পারেননি।’

 আইনজীবী জানান, ‘আমরা সময় চেয়ে আবেদন করেছিলাম। কিন্তু আদালত তা নামঞ্জুর করে মিল্টন সমাদ্দার ও তার স্ত্রী মিঠু হালদারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। আজ তারা আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চান। আদালত শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠান।’ 

এর আগে গত বছরের ১ মে রাতে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশের একটি দল। তার বিরুদ্ধে জাল মৃত্যু সনদ তৈরি, টর্চার সেলে মানুষজনকে নির্যাতন ও মানবপাচারের অভিযোগে তিনটি মামলা হয়। 

গ্রেফতারের পরদিন (২ মে) প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে জাল মৃত্যু সনদ তৈরির অভিযোগে মিরপুর মডেল থানার মামলায় মিল্টন সমাদ্দারের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। 

এরপর ৫ মে মানবপাচার আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখানোসহ মিল্টনের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক শিকদার মাইতুল আলম। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেরা মাহবুব তাকে মানবপাচার মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।

পরে রিমান্ড শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম শান্তা আক্তারের আদালত মিল্টনকে চার দিনের রিমান্ড দেন। সেই রিমান্ড শেষে ৯ মে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। কারাগারে থাকা অবস্থায় মারধরের আরেক মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।

এরপর অবশ্য জামিনে কারামুক্ত হন মিল্টন। পরে তদন্ত শেষে তার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলায় অভিযোগপত্র দেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আতাউর রহমান। সেই মামলায় মিল্টনের স্ত্রীকেও অভিযুক্ত করা হয়। অবশেষে দুজনেরই ঠিকানা হলো কারাগার।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়