শিরোনাম
◈ উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাসফিল্ডগুলোর উৎপাদন ◈ অবশেষে পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ◈ ট্রাম্পের বাড়তি শুল্ক অর্থ উপার্জন করলেও তা বুমেরাং হবে ◈ আওয়ামীলীগ সরকারের আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি ◈ ২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ◈ এনসিপির ওপর হামলা পরিকল্পিত: বিএনপি ◈ বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘সাস্টেইনেবিলিটি রেটিং ২০২৪’: টেকসই প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পেল ১০ ব্যাংক ও ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান ◈ 'চেয়েছিলাম ডেমেক্রোসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্রেসি, কিন্তু কেন'- প্রশ্ন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদের (ভিডিও) ◈ প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ ◈ গোপালগঞ্জে বাড়ল কারফিউর সময়সীমা

প্রকাশিত : ২০ মার্চ, ২০২৫, ০২:০৫ দুপুর
আপডেট : ০৭ জুন, ২০২৫, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২১ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের মামলায় তারেক রহমান-বাবরসহ ৮ জন খালাস

খালাস পাওয়া অন্যরা হলেন- তারেক রহমানের তৎকালীন এপিএস মিয়া নুর উদ্দিন অপু, কাজী সালিমুল হক কামাল, আহমেদ আকবর সোবহান, সাফিয়াত সোবহান, সাদাত সোবহান ও আবু সুফিয়ান।

বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক সাব্বির হত্যা মামলার আসামি সাফিয়াত সোবাহান সানভীরকে দায়মুক্তি দেওয়ার উদ্দেশ্যে ২১ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আটজনকে খালাস দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

খালাস পাওয়া অন্যরা হলেন- তারেক রহমানের তৎকালীন এপিএস মিয়া নুর উদ্দিন অপু, কাজী সালিমুল হক কামাল, আহমেদ আকবর সোবহান, সাফিয়াত সোবহান, সাদাত সোবহান ও আবু সুফিয়ান।

আজ (২০ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ-৩ আদালতের বিচারক মো. আবু তাহের এ রায় ঘোষণা করেন।

আসামি পক্ষের আইনজীবী বোরহান উদ্দিন ও আমিনুল গনি টিটু বাসস'কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক সাব্বির হত্যা মামলার আসামি সাফিয়াত সোবাহান সানভীরকে দায়মুক্তি দেওয়ার উদ্দেশ্যে ২১ কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণের অভিযোগে ২০০৭ সালের ৪ অক্টোবর রাজধানীর রমনা থানায় মামলাটি করা হয়। মামলাটিতে ২০০৮ সালের ২৪ এপ্রিল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আটজনের বিরুদ্ধে আদালতে চাজশিট দাখিল করে দুদক। পরে ওই বছর ১৪ জুলাই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, সাব্বির হত্যা মামলার ঘটনা ধামাচাপা দিতে তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবর ও শাহ আলমের মধ্যে বাবরের বেইলি রোডের সরকারি বাসায় একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে শাহ আলমের কাছে ১০০ কোটি টাকা দাবি করেন তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবর। ৫০ কোটি টাকার বিনিময়ে এই হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য তারেক ও বাবরের সঙ্গে শাহ আলমের চুক্তি হয়। চুক্তি অনুসারে শাহ আলমের কাছ থেকে বাবর ২১ কোটি টাকা নেন।এ টাকার মধ্যে বাবরের নির্দেশে বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আবু সুফিয়ান ২০০৬ সালের ২০ আগস্ট হাওয়া ভবনে ১ কোটি টাকা তারেকের ব্যক্তিগত সহকারী অপুকে বুঝিয়ে দেন। বাবর ৫ কোটি টাকা আবু সুফিয়ানের মাধ্যমে নগদ গ্রহণ করে কাজী সালিমুল হক কামালের কাছে জমা রাখেন। বাকি ১৫ কোটি টাকা বাবরের নির্দেশে আবু সুফিয়ান প্রাইম ব্যাংকের বিভিন্ন শাখায় সালিমুল হক কামালকে ২০টি চেকের মাধ্যমে দেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়