শিরোনাম
◈ ভারতীয় ৩টি রাফাল, ১টি সুখোই-৩০, ১টি মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত, আরো যা জানাগেল ◈ পাকিস্তানে হামলা চালাতে গিয়ে ভয়াবহ যে ক্ষতির মুখে ভারত ◈ এবার ভারতের দাবি, পাকিস্তানে হামলায় ৮০ জনের বেশি জঙ্গি নিহত ◈ পাকিস্তানের অভ্যন্তরে যে ৯টি স্থানে হামলা চালিয়েছে ভারত ◈ সীমান্তে সাদা পতাকা উড়িয়ে আত্মসমর্পণের ইঙ্গিত দিয়েছে ভারত, দাবি পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রীর ◈ ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় চীনের উদ্বেগ ◈ নিজের মতো সময় এবং জায়গা বেছে নিয়ে এটার জবাব দেবে পাকিস্তান: লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ ◈ ‘লোইটারিং মিউনিশনস’ দিয়ে পাকিস্তানে হামলা করেছে ভারত, এটি যেভাবে কাজ করে ◈ ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে তাৎক্ষণিক যেসব পদক্ষেপ নিলো পাকিস্তান ◈ পাকিস্তানের পালটা হামলায় ভারতের একাধিক বিমানবন্দর বন্ধ

প্রকাশিত : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০২:২৫ দুপুর
আপডেট : ০৩ মে, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বস্তায় ভরে ‘গোপন নথি’ আত্মীয়ের বাসায় পাঠিয়েছিলেন সাবেক আইজিপি শহিদুল, যা জানা গেল

অবৈধ সম্পদ অর্জনের ‘গোপন নথি’ বস্তায় ভরে এক আত্মীয়ের বাসায় পাঠিয়েছিলেন সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজি) এ কে এম শহিদুল হক। গোপন তথ্যে অভিযান চালিয়ে সেসব নথি জব্দ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ একটি দল। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুদকের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে গোপ সংবাদে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্য সম্পর্কিত গোপন নথিগুলো জব্দ করে দুর্নীতি দমন কমিশন।

দুদক জানায়, বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক আইজিপি শহিদুল হকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধান কার্যক্রমের একপর্যায়ে গোয়েন্দা তথ্যে দুদক জানতে পারে শহিদুল হক নিজের অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য সম্বলিত নথিপত্র তার এক নিকটাত্মীয়ের কাছে দু’টি বস্তায় ভরে পাঠিয়েছেন। এরপর সেখানে থেকে আরেক আত্মীয়ের বাসায় সেসব নথি পাঠানো হয়। ওইসব নথিতে শহিদুল হকের অবৈধ উপায়ে অর্জিত কোটি কোটি টাকার সম্পদের তথ্য রয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াতের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি দল মঙ্গলবার রাত থেকে ভোর পর্যন্ত সাবেক আইজিপি শহিদুল হকের এক আত্মীয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। ওই অভিযানে দু’টি বস্তায় মোট ৩৮ প্রকৃতির ৪৮টি আলামত পাওয়া যায়।

জব্দ করা আলামতগুলোর মধ্যে বিপুল সম্পদের দলিল ছাড়াও বিভিন্ন গোপনীয় চুক্তিপত্র, ডিড অব এগ্রিমেন্ট, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি, সংঘ স্মারকের ছায়ালিপি, অফার লেটার ও ব্যাংক হিসাব বিবরণীসহ নানা তথ্য রয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত কার্যক্রমে সহায়তার লক্ষ্যে নিরপেক্ষ সাক্ষীর উপস্থিতিতে এসব নথি জব্দ করে দুর্নীতি দমন কমিশন। উৎস: চ্যানেল২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়