শিরোনাম
◈ দলের নাম ভাঙিয়ে কেউ সন্ত্রাসে জড়ালে, অসদাচরণ করলেই কঠোর ব্যবস্থা, কেউ রেহাই পাবে না : রিজভী ◈ শ্রমিক ভিসায় মালয়েশিয়ায় আইএস জঙ্গিদের তৎপরতা, অর্থ যেত বাংলাদেশ ও সিরিয়ায়: মালয়েশিয়ার আইজিপি ◈ কুমিল্লায় মা-দুই সন্তানকে পিটিয়ে হত্যার ২৪ ঘণ্টায়ও মামলা হয়নি ◈ প্রশ্ন করেন খালেদ মুহিউদ্দীন ‘আপনি আফগানিস্তানের মতো বাংলাদেশ বানাতে চান?’ জবাবে ফয়জুল করীম বলেন, ‘হ্যাঁ, বানাতে চাই।’ ◈ ফিলিস্তিনের আরও এক ফুটবলার ইসরায়েলের হামলায় প্রাণ হারালেন, ২৬৪ ক্রীড়া স্থাপনা ধ্বংস ◈ রা‌তে ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স ও সৌ‌দি আর‌বের আল হিলাল মু‌খোমু‌খি ◈ স্থিতিশীল বাজারে সবজি রপ্তানিতে রেকর্ড: এক বছরে প্রবৃদ্ধি ৩১৩%, শীর্ষে আলু ও বাঁধাকপি ◈ ঘরে বসেই অনলাইনে দেশ-বিদেশ থেকে পাগলা মসজিদে দান করা যাবে ◈ আলজাজিরার অনুসন্ধানে বাংলাদেশ-ভারত কিডনি পাচার চক্রের চাঞ্চল্যকর তথ্য ◈ রংপুর বিভাগে ৩৩ প্রার্থীর নাম ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

প্রকাশিত : ০৫ জুলাই, ২০২২, ১২:৫৭ দুপুর
আপডেট : ০৫ জুলাই, ২০২২, ০৮:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিদ্যুৎ উৎপাদনে বড় অংকের ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার, ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

মহসীন কবির: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে দেশবাসীকে সাশ্রয়ী হতে হবে। মঙ্গলবার (৫ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) নবনির্বাচিত মেয়র আরফানুল হক রিফাতের শপথ অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন। সময় ও ডিবিসি টিভি

তিনি বলেন, যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক বাজারে তেল-গ্যাসসহ সব পণ্যের দাম বেড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে বড় অংকের ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার। তাই বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানাই।

মেয়র ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সততা নিয়ে কাজ করলে, মানুষের সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারলে, বারবার জনমর্থন পাওয়া যায়। ভোটারদের বিশ্বাস ও আস্থা ধরে রাখতে হবে জনপ্রতিনিধের। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার মানুষের অধিকার নিশ্চিত করতেই কাজ করছে। মানুষ উন্নয়নের সুফল পাচ্ছে বলেই বার বার আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ৭৫ সালে জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশে যারা স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী-যাদের বিচারকাজ শুরু হয়েছিল, তাদেরকেই রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসানো হয়। তাছাড়া যারা জাতির পিতার হত্যাকারী তাদেরকেও বিচারের হাত থেকে মুক্তি দিয়ে ইনডেমনিটি অর্ডিনেন্স জারি করে তাদেরকে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি ক্ষমতায় থাকার কারণেই এই সেনাবাহিনীতে ১৯ বারের মতো ক্যু হয় এবং বহু সেনা সদস্য, সৈনিক, অফিসার মৃত্যুবরণ করেন। এমন একটা সময় ছিল যে অফিসারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে হামলা করা হয়েছে। অনেকের স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছে, পরিবারকে হত্যা করা হয়েছে। এ রকম ঘটনা তখন ঘটতে থাকে একের পর এক। প্রতিরাতে বাংলাদেশে কারফিউ চলত। মানুষের কোনো অধিকারই ছিল না। মানুষ স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারত না। এ রকম একটা পরিবেশ বাংলাদেশে ছিল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়