শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ০২ অক্টোবর, ২০২২, ০৯:৩১ সকাল
আপডেট : ০২ অক্টোবর, ২০২২, ০৯:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মালদ্বীপে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে আলোচনা সভা 

মালদ্বীপে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের দাবি

মনিরুল ইসলাম: কুমিল্লা বিভাগ চাই দাবিতে মালদ্বীপে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে। মালদ্বীপস্থ কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন কমিটি এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। মালদ্বীপের মালে ত্রুিকেট ষ্টেডিয়াম ৩০ সেপ্টেম্বর স্থানীয় সময় রাত ৯টায় অনুষ্ঠান শুরু হয়।

মালদ্বীপ প্রবাসী বৃহত্তর কুমিল্লা, নোয়াখালী, চাঁদপুর ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়ার বাংলাদেশ প্রবাসীরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার কৃতি সন্তান, কুমিল্লা সদরের সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প আ ফ ম বাহাউদ্দিন বাহার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত রিয়াল এডমিরাল এস এম আবুল কালাম আজাদ। 

দুই পর্বের অনুষ্ঠানে প্রথমে ছিলো আলোচনা সভা। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাহাউদ্দিন বাহার কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতার কামনা করে তিনি বলেন, ইতিহাস আর ঐতিহ্যের জেলা কুমিল্লা। এখানে অসংখ্য গুনীজন ও রাজনীতিবিদদের জন্ম। দীর্ঘ দিন ধরে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন বৃহত্তর কুমিল্লাবাসীর দাবি।

বাহার বলেন, আমি পৃথিবীর যে প্রান্তেই যাই প্রবাসী কুমিল্লার জনগন এই দাবি বাস্তবায়নে সোচ্চার দাবি জানান। আমিও এই দাবির প্রতি সবসময় সমর্থন দিয়ে আসছি। আশাকরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের দাবি বাস্তবায়ন করবেন। একই কথা বলেন রাষ্ট্রদূত।  

আলোচনা শেষে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মাতান  কন্ঠশিল্পী তানিশা খান । গানের সাথে নেচে- গেয়ে এনজয় করেন দর্শক-শ্রোতারা। বাংলা গানের মূর্চনায় মেতে উঠেন বাঙালি আর মালদ্বীপবাসী। বাংলাদেশের সংগীতে মুগ্ধ হয়েছেন ষ্টেডিয়ামে ২০ হাজারের বেশি দর্শক । 

মঞ্চের আলো-আঁধারিতে আর শিল্পীর গায়েকিতে কালচারাল নাইটটি পায় একটি ছন্দ। এমনটিই জানালেন কন্ঠশিল্পী তানিশা খান। 

সংগীতশিল্পী তানিশা খান। এক দশক আগে থেকেই সঙ্গীতে পদচারনা শুরু। গানকে ভালোবেসেই এ জগতে আসেন তানিশা খান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়