শিরোনাম
◈ রিয়াল মাদ্রিদের জয়, হে‌রে গে‌লো বা‌র্সেলোনা  ◈ অনেক দেশ কেন বাংলাদেশিদের জন্য ট্যুরিস্ট ভিসা বন্ধ করেছে? (ভিডিও) ◈ নুসরাত ফারিয়াকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ, জামিন শুনানি ২২ মে ◈ বিএনপি সরকারে এলে স্কুলশিক্ষার্থীদের কারিকুলামে খেলাধুলাকে বাধ্যতামূলক করা হবে : তারেক রহমান ◈ কো‌নোভা‌বেই বন্ধ হচ্ছে না ‘মব সন্ত্রাস', বাড়ছে আতঙ্ক, উদ্বেগ ◈ পিএসএ‌লে পেশোয়ারকে হারিয়ে প্লে-অফে সাকিবের লাহোর কালান্দার্স ◈ বাংলাদেশি পণ্যে আমদানি বিধিনিষেধ নিয়ে ভারতের মিডিয়া কী বলছে? ◈ প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত বাইডেন ◈ একের পর এক নিষেধাজ্ঞা, ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক কোন দিকে? নানা প্রশ্ন ◈ স্থলপথে কেন বাংলাদেশি পণ্যে নিষেধাজ্ঞা, জানাল ভারত

প্রকাশিত : ৩০ মে, ২০২২, ০২:০৩ রাত
আপডেট : ৩০ মে, ২০২২, ০২:০৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাতে ঘুমানোর আগের আমল

ছবি: সংগৃহীত

ধর্ম ডেস্ক: রাত ও দিন আল্লাহ তাআলার সৃষ্টি। আল্লাহ তাআলা দিনকে করেছেন হালাল রুটি-রুজি অর্জনের মাধ্যম। আর রাতকে করেছেন প্রশান্তি লাভের মাধ্যম। মানুষ সাধারণত রাতে ঘুমায়। আর রাতের এ ঘুমও আল্লাহর ইবাদতে পরিণত হয়, যদি তা হাদিস অনুযায়ী করা যায়।

সাওয়াব লাভের নিয়তে হাদিসের যাবতীয় হিকমাত ও উপদেশ গ্রহণ করা সবার জন্যই প্রয়োজন। রাসুল (সা.) তাঁর উম্মতের জন্য রাতের বেলায় ঘুমানোর আগে আমলের কথা হাদিসে তুলে ধরেছেন।

হজরত আলি (রা.) থেকে বর্ণিত একবার গম পেষার চাক্কি ঘুরানোর কারণে হজরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহার হাতে ফোসকা পড়ে যায়। তখন তিনি একজন খাদেম চেয়ে নেওয়ার উদ্দেশে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে গেলেন, কিন্তু তাকে পেলেন না।

তখন তিনি তাঁর আসার উদ্দেশ্যটি হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে জানালেন। এরপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন ঘরে আসলেন তখন আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা তাঁকে বিষয়টি জানালেন।

তারপর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের নিকট এমন সময় আসলেন যখন আমরা বিছানায় বিশ্রাম গ্রহণ করছি। তখন আমি উঠতে চাইলে তিনি বললেন, নিজ জায়গায়ই থাকো। তারপর আমাদের মাঝে তিনি এমনভাবে বসলেন যে, আমি তাঁর দু’পায়ের শীতল স্পর্শ আমার বুকে অনুভব করলাম।

তিনি বলেন, আমি কি তোমাদের এমন একটি আমল বলে (শিখিয়ে) দেব না? যা তোমাদের জন্য একটি খাদেমের চাইতেও অনেক বেশি উত্তম।

(তখন তিনি বললেন) যখন তোমরা শয্যা গ্রহণ করতে (রাতের বেলায় ঘুমাতে) যাবে, তখন তোমরা আল্লাহু আকবার (اَللهُ اَكْبَر) ৩৩ বার; সুবহানাল্লাহ (سُبْحَانَ الله) ৩৩ বার; আলহামদুলিল্লাহ (اَلْحَمْدُ لِله) ৩৩ বার পড়বে। এটা তোমাদের জন্য একটি খাদেমের চাইতেও অনেক বেশি মঙ্গলজনক। (বুখারি)।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়