শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১১:৩৯ দুপুর
আপডেট : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০১:৪৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন

সুচি ও অর্থনৈতিক উপদেষ্টার ৩ বছর করে কারাদণ্ড

ইমরুল শাহেদ: সেনা শাসিত মিয়ানমারের একটি আদালত বৃহস্পতিবার ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সুচি ও তার সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অস্ট্রেলিয়ান শন টার্নেলকে তিন বছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। রয়টার্স

প্রতিবেদনে বলা হয়, তাদের বিরুদ্ধে একটি সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এই অভিযোগের সাজা সর্বোচ্চ ১৪ বছরের কারাদণ্ড। আদালতে সুচি ও শন টার্নেল নিজেদের নির্দোষ বলে দাবি করেন।

নিরাপত্তার স্বার্থে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি বলেছে, তাদের তিন বছর করে সাজা হলেও এজন্য তাদেরকে কোনো শ্রম দিতে হবে না অর্থাৎ বিনাশ্রম কারাদণ্ড। 

গত বছরের শুরুর দিকে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর জান্তা সরকার হাজার হাজার গ্রেপ্তারের মধ্যে রয়েছে সুচিসহ তার বেশ কয়েকজন অর্থনৈতিক উপদেষ্টা, রাজনীতিক, পার্লামেন্ট সদস্য, কূটনীতিক ও সাংবাদিক।

নোবেলজয়ী সুচি বিভিন্ন মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন। বেশিরভাগ মামলা হলো দুর্নীতির। সুচি তার বিরুদ্ধে আনা সব মামলার অভিযোগ প্রত্যাখান করে আসছেন।
সুচির অর্থনৈতিক উপদেষ্ঠা শন টার্নেল অস্ট্রেলিয়ার ম্যাকোয়ার ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিষয়ের প্রফেসর। টার্নেলের কারাদণ্ডের ব্যাপারে এখনো অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। তবে এর আগে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি অং বলেছিলেন, ক্যানবেরা টার্নেলকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করে।

রাজধানী নেপিদোর একটি আদালতে গোপনে এই বিরাজ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের বিষয়টি কি তার কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। এই জান্তা সরকারের কোনো মন্তব্যও নেই। তবে তারা বরাবরই বলে আসছে যে, মিয়ানমারের আদালত স্বাধীন। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের বিচার নিয়ম অনুসারেই হচ্ছে। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়