শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ১১:৩৯ দুপুর
আপডেট : ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২, ০১:৪৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘন

সুচি ও অর্থনৈতিক উপদেষ্টার ৩ বছর করে কারাদণ্ড

ইমরুল শাহেদ: সেনা শাসিত মিয়ানমারের একটি আদালত বৃহস্পতিবার ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সুচি ও তার সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা অস্ট্রেলিয়ান শন টার্নেলকে তিন বছর করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। রয়টার্স

প্রতিবেদনে বলা হয়, তাদের বিরুদ্ধে একটি সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এই অভিযোগের সাজা সর্বোচ্চ ১৪ বছরের কারাদণ্ড। আদালতে সুচি ও শন টার্নেল নিজেদের নির্দোষ বলে দাবি করেন।

নিরাপত্তার স্বার্থে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি বলেছে, তাদের তিন বছর করে সাজা হলেও এজন্য তাদেরকে কোনো শ্রম দিতে হবে না অর্থাৎ বিনাশ্রম কারাদণ্ড। 

গত বছরের শুরুর দিকে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর জান্তা সরকার হাজার হাজার গ্রেপ্তারের মধ্যে রয়েছে সুচিসহ তার বেশ কয়েকজন অর্থনৈতিক উপদেষ্টা, রাজনীতিক, পার্লামেন্ট সদস্য, কূটনীতিক ও সাংবাদিক।

নোবেলজয়ী সুচি বিভিন্ন মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড পেয়েছেন। বেশিরভাগ মামলা হলো দুর্নীতির। সুচি তার বিরুদ্ধে আনা সব মামলার অভিযোগ প্রত্যাখান করে আসছেন।
সুচির অর্থনৈতিক উপদেষ্ঠা শন টার্নেল অস্ট্রেলিয়ার ম্যাকোয়ার ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিষয়ের প্রফেসর। টার্নেলের কারাদণ্ডের ব্যাপারে এখনো অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। তবে এর আগে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি অং বলেছিলেন, ক্যানবেরা টার্নেলকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার সিদ্ধান্ত প্রত্যাখান করে।

রাজধানী নেপিদোর একটি আদালতে গোপনে এই বিরাজ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সরকারি গোপনীয়তা আইন লঙ্ঘনের বিষয়টি কি তার কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি। এই জান্তা সরকারের কোনো মন্তব্যও নেই। তবে তারা বরাবরই বলে আসছে যে, মিয়ানমারের আদালত স্বাধীন। যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তাদের বিচার নিয়ম অনুসারেই হচ্ছে। 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়