শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-আলজেরিয়া কূটনৈতিক পাসপোর্টধারীদের জন্য ভিসা অব্যাহতি চুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে ◈ বাংলাদেশ সব দেশের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করে: প্রেস সচিব ◈ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের আহ্বান: শ্রমিক-মালিকের ঐক্য গড়ে তুলতে হবে নতুন বাংলাদেশ ◈ সরকারি চাকরি আইনে বড় পরিবর্তন: বিক্ষোভ-অনুপস্থিতিতে তদন্ত ছাড়াই ৮ দিনের মধ্যে চাকরিচ্যুতির বিধান ◈ ৫ মে থেকে বাজারে আসছে সাতক্ষীরার সুস্বাদু আম, রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৭০ মেট্রিক টন ◈ মে‌সি ও সুয়া‌রে‌সেও কাজ হ‌লো না, সেমিফাইনালে হেরে গে‌লো ইন্টার মায়ামি ◈ নিবন্ধনের আবেদন ৬৫ দলের, কার্যকর কমিটি নেই কারও, কারও নেই কার্যালয় বা সাইনবোর্ড ◈ পহেলগাঁও সন্ত্রাস নিয়ে কারাগার থে‌কে ভারতকে ইমরান খা‌নের হুম‌কি ◈ বার্সেলোনা ও  ইন্টার মিলানের শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচ ৩-৩ গোলে ড্র ◈ শ্রীলঙ্কা‌কে হা‌রি‌য়ে সিরিজে এগিয়ে গে‌লো বাংলাদেশের যুবারা

প্রকাশিত : ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৫:৪৩ বিকাল
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা অর্থের পরিমাণ জানালেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী

বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশের কাছে পাওনা ২০০ কোটি রুপি ফেরত চেয়েছে ত্রিপুরা। এমনটি জানিয়েছেন, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। তবে প্রতিবেশী বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেয়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) এ কথা জানান তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

ত্রিপুরা রাজ্য সরকার দেশটির বিদ্যুৎ করপোরেশন লিমিটেডের মাধ্যমে এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেড এবং বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের মধ্যে একটি চুক্তির অধীনে প্রতিবেশী বাংলাদেশে ৬০-৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। আর সেই বিদ্যুৎ সরবরাহের বিলই পাওনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন মানিক সাহা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বিদ্যুৎ সরবরাহের বিল বাবদ বাংলাদেশ আমাদের প্রায় ২০০ কোটি রুপি দেয়নি। বকেয়ার পরিমাণ প্রতিদিনই বাড়ছে। আমরা আশা করি, তারা তাদের পাওনা পরিশোধ করবে, যাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ না হয়।’ ঢাকা যদি পাওনা পরিশোধে ব্যর্থ হয়, তবে ত্রিপুরা সরকার বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করবে কি না, জানতে চাইলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।’

মানিক সাহা আরও বলেন, ‘ত্রিপুরার বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কিছু যন্ত্রপাতি হয় বাংলাদেশি ভূখণ্ড অথবা চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে আনা হয়েছিল। সে জন্য কৃতজ্ঞতা স্বরূপ ত্রিপুরা সরকার চুক্তি অনুযায়ী দেশটিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করে। কিন্তু আমি জানি না, পাওনা পরিশোধ না করলে কত দিন আমরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালিয়ে যেতে পারব।’

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়