শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে একাট্টা হচ্ছে দলগুলো ◈ কাতারের আমীরের দেয়া বিশেষ এয়ার এম্বুলেন্সেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া ◈ ৩০০ ফিট দিয়ে রামপুরা করিডোর চালুর পরিকল্পনা ডিএনসিসির ◈ মাদক সেবনের অপরা‌ধে ক্রিকে‌টে সাময়িক নিষিদ্ধ দ‌ক্ষিণ আ‌ফ্রিকার রাবাদা ◈ বাংলা‌দে‌শের যুবারা ১৪৬ রা‌নে হারা‌লো শ্রীলঙ্কা‌কে ◈ সাগর-রুনি হত্যা: আত্মহত্যা নয়, রান্না ঘরে থাকা ছুরি ও বটি দিয়ে হত্যা করা হয় তাদের ◈ সোমবার সকাল ১১ টায় ঢাকায় ফিরবেন বেগম  খালেদা জিয়া ◈ ‌‘আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপির বাড়ি-গাড়ি-জমি বিক্রির উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার, ◈ ভারত ও পাকিস্তান আবারো সংকটে — অতীতে তারা কীভাবে উত্তেজনা প্রশমিত করেছে? ◈ বজ্রপাতে মৃত্যুর হার বাড়ছেই, মৃত্যু কমাতে কী করছে বাংলাদেশ?

প্রকাশিত : ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০২:৪১ দুপুর
আপডেট : ২৯ মার্চ, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গৃহকর্মীর মেয়ে এখন কোটিপতি

বিনোদন ডেস্ক : ছোট থাকতেই বাবাকে হারান। এ অবস্থায় বেঁচে থাকার জন্য গৃহকর্মীর কাজ শুরু করেন মা। মাত্র অল্প বয়সেই শুরু হয় বেঁচে থাকার লড়াই। যেন নুন আনতেই পান্তা ফুরায় অবস্থা। অন্যের বাড়ি বেঁচে যাওয়া ভাত-রুটির অপেক্ষায় থাকতে হতো। তবে বেঁচে থাকার সেই সংগ্রাম একটা সময় শেষ হয়।

জীবনযুদ্ধে জয়ী হয়েছেন। মালিক হয়েছেন কোটি কোটি টাকার। এমনকি অর্থের সঙ্গে হাতিয়ে নিয়েছেন তারকা খ্যাতি। বলা হচ্ছে ভারতীয় জনপ্রিয় কমেডিয়ান অভিনেত্রী ভারতী সিংয়ের কথা। নিজ প্রতিভাগুণে সবার মন জয় করে নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়া এ তারকার খুবই কষ্টে জীবন পরিচালনা করতে হয়েছে এক সময়।


ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভারতীয় সিং বর্তমানে ২৫ থেকে ৩০ কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক। নিজস্ব বাড়ি-গাড়ি রয়েছে। আর স্বামী হর্ষ লিম্বাচিয়া ও ছেলে গোলাকে নিয়ে সুখে-শান্তিতেই সংসার চলছে তার।


বলিউড ইন্ডাস্ট্রির পরিচিত মুখ হলেও নিজের সংগ্রাম এবং অতীত অধ্যায় বলতে কখনো পিছপা-ও হন না। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, এমনটাও দেখেছি অনেকেই অর্ধেক আপেল খাওয়ার পর বাকিটুকু ডাস্টবিনে ফেলে দিচ্ছে। তখন মনে হতো সেই আপেলটুকু বের করে খেয়ে নেই। আমরা এতটাই গরীব ছিলাম।


তিনি আরও বলেছিলেন, কখনো কোনো উৎসব আসলে আমার মন আরও খারাপ হতো। পাড়ার অন্য সব ছেলে-মেয়েরা বাজি ফাটাত। আর আমরা সেখানে গিয়ে হাত তালি দিতাম, যাতে সবাই মনে করে ওই বাজিটা আমার, আমিই জ্বালিয়েছি।

এ কমেডিয়ান বলেন, মা অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন আর আমি বসে থাকতমা। মা টয়লেট পরিষ্কার করতেন। এরপর কাজের বাড়ি থেকে বেঁচে যাওয়া রুটি-সবজি দিতো মাকে, আর সেই বাসি রুটি ছিল আমাদের কাছে টাটকা খাবার। অনেক খুশি হতাম সেই খাবার পাওয়ার পর।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়