শিরোনাম
◈ চট্টগ্রাম বন্দর ‘অর্থনীতির হৃদপিণ্ড’, নেপালের ভুটানের নেই, আমাদের হৃদপিণ্ড দিয়ে তাদেরও চলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা ◈ আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র ◈ সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্পের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা: ‘তুমি রাতে ঘুমাও কীভাবে?’ ◈ মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান ◈ ইসরাইলের বর্বরোচিত হামলায় নিহত আরও ৮১ ফিলিস্তিনি ◈ নিজ জেলা চট্টগ্রামে আজ প্রথম সফরে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ◈ ভারতে মুসলিম বিদ্বেষ বন্ধের আহ্বান ওমানের গ্র্যান্ড মুফতির: 'অতীতের মুসলিম শাসকদের সহনশীলতা মনে রাখুন' ◈ বিভেদ কেবল গণহত্যাকারীদের শক্তিশালীই করবে না, বরং আমাদের সর্বনাশ ডেকে আনবে: সারজিস ◈ ই‌ডেন গা‌র্ডেন নয়, আইপিএল ফাইনাল আহমেদাবাদে! ◈ ফিফার কংগ্রেসে যে‌তে পার‌লেন না কিরন, বিমানবন্দর থে‌কে ফেরত পাঠা‌নো হ‌লো

প্রকাশিত : ০৯ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:৩৮ রাত
আপডেট : ১২ মে, ২০২৫, ০৯:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম

বিশ্বব্যাপী মার্কিন পাল্টা শুল্ক কার্যকর হওয়ার প্রথমদিনে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসেছে। বুধবার ব্রেন্টের অপরিশোধিত তেলের দাম কমে ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারে বিক্রি হয়, যা ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের পর সর্বনিম্ন। করোনার কারণে চাহিদা কমায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অপরিশোধিত তেলের নাম ব্যাপক হারে কমে।

বুধবার ব্যারেলপ্রতি ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ২ দশমিক ৩৮ ডলার বা ৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ কমে ৬০ দশমিক ৪৪ ডলার হয়। একইভাবে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ২ দশমিক ৪৬ ডলার বা ৪ দশমিক ১৩ শতাংশ কমে হয় ৫৭ দশমিক ১২ ডলার।

বিশ্লেষক অ্যাশলে কেলি বলছেন, হোয়াইট হাউস চায় তেলের দাম আরও কমে যাক, কারণ সেটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য লাভজনক হবে।

গত কয়েক বছরে জ্বালানি তেলের দামে বড় রকমের উত্থান-পতন দেখেছে বিশ্ব। করোনা মহামারির প্রভাবে তেলের দাম ব্যাপকভাবে কমে যায়। ২০২০ সালে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের (ব্রেন্ট ক্রুড ওয়েল) দাম ছিল গড়ে ৪২ মার্কিন ডলার। তবে পরের বছর অস্থির হয়ে ওঠে তেলের বাজার। গড় দাম বেড়ে হয় প্রায় ৭১ ডলার।

তেলের দামে বড় উল্লম্ফন ঘটে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর। ওই বছর তেলের গড় দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে যায়, সর্বোচ্চ দাম ওঠে ১৩৯ ডলার। এতে বিশ্বজুড়ে জিনিসপত্রের দাম বাড়তে থাকে। দেখা দেয় চড়া মূল্যস্ফীতি। তবে পরের বছরই এটি ৮০ ডলারে নেমে আসে। ২০২৪ সালেও দাম ৭০ ডলারের ঘরে ছিল। আর এখন এটি নেমে এসেছে ৬০ ডলারে। সূত্র: বিবিসি

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়