শিরোনাম
◈ পা‌কিস্তান সুপার লি‌গে খেলার জন্য বি‌সি‌বি থে‌কে এনওসি পেয়েছেন সাকিব ◈ ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন ও বিক্রয় নিষিদ্ধ করলো সরকার ◈ রাজধানীতে ৯ স্থানে সভা-সমাবেশে ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা ◈ বাংলাদেশিদের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে সুখবর দিলেন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল (ভিডিও) ◈ উপদেষ্টা মাহফুজের মাথায় কিভাবে বোতল পড়ল, যা বললেন সেই শিক্ষাথী ◈ জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের কল্যাণে আইনের খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন ◈ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রাইজমানি ঘোষণা, বাংলা‌দেশ পা‌বে ৮ কো‌টি ৭৫ লাখ টাকা ◈ ভারতে নিবন্ধিত রোহিঙ্গা শরণার্থী পুশ-ইন,  কুড়িগ্রামে আটক ৫ ◈ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন : অধ্যাপক আলী রীয়াজ  ◈ পূর্ণ দিবস ধর্মঘট ঘোষণা, ঢাবির একাডেমিক-প্রশাসনিক ভবনে তালা

প্রকাশিত : ১৫ মে, ২০২৫, ০২:৪৩ দুপুর
আপডেট : ১৫ মে, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, একজন নিহত, বাড়িঘর ভাংচুর

তৌহিদুর রহমান নিটল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ব বিরোধের জের ধরে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে মিয়াজুল হোসেন (৫০) এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এসময় সংঘর্ষে উভয়পক্ষের কমপক্ষে ১৫জন আহত হয়েছে।(১৪ মে)  বুধবার বিকেলে সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের নাটাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।নিহত মিয়াজুল সদর উপজেলার নাটাই উত্তর ইউনিয়নের নাটাই গ্রামের তোতা মিয়ার ছেলে ও চান্দের বাড়ির গোষ্ঠীর লোক। তিনি সদর উপজেলার সিএনজি পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি।    

স্থানীয় লোকজন ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নাটাই গ্রামে চান্দের বাড়ি গোষ্ঠী ও ছলিম বাড়ির গোষ্ঠীর মধ্যে অধিপাত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরেই বিরোধ চলে আসছিল।

গত মঙ্গলবার দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পূর্ব বিরোধের জেরে বুধবার বেলা দুইটার দিকে দুই পক্ষের মধ্যে থেমে থেমে সংঘর্ষ হয়। এ সময় টেটা, বল্লমসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে ব্যাপক ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চলে। এক পর্যায়ে সংঘর্ষটি গ্রামের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে।

এসময় কমপক্ষে ১৫জন আহত হয়। সংঘর্ষে দাঙ্গাবাজরা বেশ কিছু বাড়িঘর ব্যাপক ভাংচুর চালায়। বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে নাটাই এলাকায় প্রতিপক্ষের হামলায় চান্দের বাড়ির মিয়াজুল হোসেন আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি দেয়া হয়। সেখানে নেওয়ার কিছুক্ষণ পর তার মৃত্যু হয়। সোয়া ছয়টার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আহতরা ক্লিনিকসহ বিভিন্ন স্থানে চিকিৎসা নিয়েছেন। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মো. মোজাফফর হোসেন বলেন, গোষ্ঠীগত বিরোধ ও দ্বন্ধের জের ধরে চান্দের বাড়ির গোষ্ঠী ও ছলিম বাড়ির গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সংর্ঘষে আহত একজনের মৃত্যুর হয়েছে। বর্তমানে পরিস্হিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়