শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগের 'কর্মকাণ্ড', ব্যাখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি ◈ দুদকের তলবে সাড়া দেননি টিউলিপ সিদ্দিক ◈ ম‌হেদী মিরাজ আইসিসির এপ্রিল মাসের সেরা ক্রিকেটার ◈ এবার ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগের নিয়ন্ত্রণ নিলেন আন্দোলনরত নার্সিং শিক্ষার্থীরা (ভিডিও) ◈ বাণিজ্যযুদ্ধে ‘বিজয়ের আনন্দ’ চীনে: দ্য ইকোনমিস্টের প্রতিবেদন ◈ ডলারের দর বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ◈ রোনাল‌দো‌ পু‌ত্রের দেশের জার্সিতে অভিষেক, জাপানকে ৪-১ হারালো পর্তুগাল ◈ জয়পুরের স্টেডিয়ামে আবার বোমা মারার হুমকি, আইপিএল শুরুর আগে চিন্তায় বিসিসিআই ◈ শুঁটকি মাছের নমুনায় মিলেছে ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান: গবেষণা ◈ হাইকোর্টে জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রকাশিত : ১১ মে, ২০২৫, ০২:২২ দুপুর
আপডেট : ১৪ মে, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কাদের জন্য রাতে দুধ খাওয়া চরম বিপদজনক?

অনেকেই মনে করেন, রাতে দুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে চিকিৎসকদের মতে, কিছু কিছু মানুষের জন্য এটি হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। বিশেষ করে যারা নির্দিষ্ট শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন, তাদের রাতে দুধ খাওয়ার আগে সাবধান হওয়া জরুরি।

কারা রাতে দুধ খাওয়া এড়িয়ে চলবেন?

১. হজমজনিত সমস্যা রয়েছে যাদের: গ্যাস্ট্রিক, অ্যাসিডিটি বা বদহজমে যারা ভোগেন, রাতে দুধ খেলে তাঁদের সমস্যাগুলো আরও বেড়ে যেতে পারে। কারণ, দুধ হজমে সময় নেয় এবং এতে থাকা ল্যাকটোজ অনেকের জন্য পেট ফোলাভাব বা গ্যাসের কারণ হয়।

২. ল্যাকটোজ ইন্টলারেন্ট ব্যক্তিরা: ল্যাকটোজ নামক একটি চিনি হজম করতে অক্ষম যারা, তাদের শরীরে দুধের প্রতিক্রিয়া হয় ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব বা পেট ব্যথা হিসেবে। রাতের দুধ আরও সমস্যা বাড়াতে পারে।

৩. শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা রোগীরা: দুধে উপস্থিত কিছু প্রোটিন শরীরে শ্লেষ্মা তৈরিতে সহায়তা করে। ফলে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি রোগীদের ক্ষেত্রে রাতের দুধ তাদের অবস্থাকে আরও জটিল করে তুলতে পারে।

৪. ওজন কমাতে চান যারা: দুধে প্রাকৃতিক চিনি ও ফ্যাট থাকে। রাতে খেলে তা হজমে সময় নেয় এবং ঘুমের সময় ফ্যাট জমার সম্ভাবনা বাড়ায়।

৫. চর্মরোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা: কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার কিছু মানুষের ত্বকে ব্রণের সমস্যা বাড়াতে পারে। বিশেষ করে রাতে খাওয়ার ফলে হরমোনাল ভারসাম্যে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।

কাদের জন্য দুধ উপকারী?

যারা এসব সমস্যায় ভুগছেন না, তাদের জন্য ঘুমের আগে এক গ্লাস কুসুম গরম দুধ ঘুম ভালো করতে সহায়তা করে। এতে ট্রিপটোফ্যান ও মেলাটোনিন থাকে, যা ঘুম আনতে সাহায্য করে।

বিশেষ সতর্কতা: যেকোনো খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তনের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই শ্রেয়। উৎস: নিউজা24

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়