মনিরুল ইসলাম: [২] সঙ্গীত পরিচালক শেখ সাদী খান বলেন, গল্পের প্রয়োজনে কাহিনী বিন্যাসে এ ধরনের একটি গান চলচ্চিত্রে আসতে পারে। অপ্রয়োজনে ও অযৌক্তিকভাবে শুধু বাণিজ্যিকভাবে সফল করার জন্য আইটেম সং চলচ্চিত্রে সংযোজন করা উচিত নয়।
[৩] চলচ্চিত্রে আইটেম সং অপসংস্কৃতির অংশ নয়। বর্তমানে চলচ্চিত্র দর্শকদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আইটেম সং অনেকাংশে সফল হয়। বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভে চলচ্চিত্র বিষয়ক সেমিনারে চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বদের বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
[৪] মঙ্গলবার বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের সেমিনার হলে ‘বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে আইটেম সং: জনপ্রিয় সংস্কৃতি ও প্রায়োগিক ফোকলোর অবলোকন’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে গবেষনা পত্র উপস্থাপন করেন নির্বাচিত গবেষক প্রদিতি রাউত প্রমা।
[৫] সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার শেখ সাদী খান ও গবেষক, লেখক, প্রাবন্ধিক ও সংগীতশিল্পী ড. এবিএম রেজাউল রিপন স্মরণ প্রত্যয়। গবেষনার তত্ত্বাবধায়ক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ফিল্ম এন্ড মিডিয়া ভিবাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মতিন রহমান।
[৬] সেমিনার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক মোঃ জসীম উদ্দিন। আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ মোফাকখারুল ইকবাল সহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ঠ বিভিন্ন ব্যক্তিগণ। সেমিনার অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের পরিচালক ফারহানা রহমান।
এমআই/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :