শিরোনাম
◈ ভালোবাসার শহর প্যারিসে বৃষ্টিভেজা রাতে শুরু হলো অলিম্পিকস ২০২৪ ◈ সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী আজ ◈ কারফিউ আরো শিথিলের সিদ্ধান্ত হবে আজ, জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ একদফা দাবিতে জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপির ◈ শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে শ্রীলঙ্কা  ◈ ডিবি হেফাজতে কোটা আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ◈ কোটা আন্দোলন: ঢামেকে চিকিৎসাধীন শিক্ষার্থীসহ তিন জনের মৃত্যু ◈ হেলিকপ্টার দিয়ে মানুষ হত্যার জবাব জনগণ একদিন আদায় করে নেবে: মির্জা ফখরুল ◈ প্রতিটি হামলার ঘটনার বিচার হবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ সাম্প্রতিক সহিংসতায় আহতদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেবে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৩ এপ্রিল, ২০২৪, ০১:৪৬ দুপুর
আপডেট : ০৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১১:১৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঈদে মুক্তির জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে ১২টি ছবি

ইমরুল শাহেদ : ঈদ এলেই ছবি মুক্তির হিড়িক পড়ে যায়। এবারের ঈদও তার ব্যত্যয় ঘটছে না। চলচ্চিত্রশিল্পের কি হবে, এই শিল্প আবার ঘুরে দাঁড়াবে কিনা -  এমন দোদুল্যমানতা নিয়ে যারা এখনো আশায় বুক বেধে আছেন, তারা ঈদ এলেই দেখতে পান মুক্তি প্রতীক্ষায় রয়েছে অনেক ছবি। তারা কিছুটা আশ্বস্ত হন যে এই বুঝি চলচ্চিত্রের সুদিন ফিরে এলো। কিন্তু চলচ্চিত্রের পাদপীঠ হিসেবে সুপরিচিত এফডিসিতে ছবির সুটিং তেমন একটা চোখে পড়ে না। তাহলে কি হবে, ঈদের ছবিরতো কমতি নেই। কোথায় এবং কিভাবে এসব ছবি নির্মিত হয়। সেন্সর বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করলে দেখা যায়, সেখানে নতুন ছবির এতোই ভীড় যে নতুন ছবি সেন্সর করার শিডিউল নেই। অর্থাৎ তাৎক্ষণিকভাবে ছবিগুলো সেন্সর করার কোনো সুযোগ নেই। এর মানে চলচ্চিত্রশিল্প থমকে নেই, থমকে আছে এফডিসি। 

এবার ঈদুল ফিতরে মুক্তির জন্য প্রস্তুত আছে ১৪টি ছবি। এটা শুধু সংখ্যায় পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু সেগুলোর মধ্যে ১২টির নাম এখন পর্যন্ত প্রকাশ পেয়েছে গণমাধ্যমে। এর মধ্যে রয়েছে রাজকুমার, মেঘনা কন্যা, সোনার চর, পটু, জ্বীন-২, ওমর, দেয়ালের দেশ, কাজলরেখা, মায়া, আহারে জীবন, ডেডবডি ও লিপস্টিক। এর মধ্যে কোনো কোনো ছবি এখনো সেন্সরও হয়নি। তবে তাদের কেউ কেউ ঈদ বুকিংয়ের কাজও শুরু করেছে। কিন্তু এতো ছবি সংকুলান হবে কোথায়? সিঙ্গেল স্ক্রিনের প্রদর্শকরা প্রস্তুত হয়ে আছেন শাকিব খানের ছবি প্রদর্শনের জন্য। অন্য ছবি তারা বিবেচনায় আনবেন পরে। 

প্রদর্শক সমিতি সূত্রে জানা গেছে, দেশে সিনেমা হলের সংখ্যা সিনেপ্লেক্স সহ ১৭৫টি। এর মধ্যে ১৩৫টি হলো সিঙ্গেল স্ক্রিনের সিনেমা হল। ঈদ এলে আরো কিছু চলচ্চিত্র প্রদর্শন ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়। সেগুলো হলো বিভিন্ন অডিটোরিয়াম, কমিউনিটি সেন্টার এবং এ ধরনের আরো কিছু স্থান। সব মিলিয়ে হয়তো চলচ্চিত্র প্রদর্শন ক্ষেত্র তৈরি হবে দুই থেকে আড়াইশো। তাতেও এতোগুলো চলচ্চিত্র সংকুলান করা যাবে কিনা বলা যাচ্ছে না। শ্রীনগরের একজন প্রদর্শক বলেন, ‘ঈদ এলে অনেকে ছবি মুক্তির বগি আওয়াজ দেন। এই দীর্ঘ তালিকা থেকে হয়তো চার থেকে পাঁচটি ছবি বাণিজ্যিকভাবে বেশি সিনেমা হল নিয়ে মুক্তি পাবে।’ শুধু মুক্তির জন্য যারা মুক্তি দেবেন তাদের কথা আলাদা। তারা মুক্তি দিতে পারেন দু’একটি সিনেমা হলে, যাকে গ্রান্ড রিলিজ বলা যায় না।  

আইএস/ এমটি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়